তর্জনী ও কনিষ্ঠার (আঙুল) সম্পর্কে জেনে নিন

তর্জনী স্বাভাবিক হলে, আদর্শবাদী, চরিত্রবান, বিদ্বান, ভাবুক ও ব্যক্তিত্বশালী হয়। শিল্পী ও সাহিত্যিকদের এই আঙুল দেখা যায়।কনিষ্ঠা , এই আঙুলের কারক হলেন বুধ। বুধের কারকতা হচ্ছে শিশুর মতো সারল্য, কোনও কিছু জানার ইচ্ছা, বুদ্ধি, সরলতা, চাঞ্চল্য জ্ঞান, স্মৃতিশক্তি, ব্যবসায় বিনয় ও গণিতে পারদর্শিতা। 

Advertisement

শ্রীমতী অপালা

শেষ আপডেট: ০৭ জানুয়ারি ২০১৮ ০১:৪১
Share:

তর্জনীঃ-
১) এই আঙুল যতটা লম্বা হওয়ার কথা, তার চেয়ে ছোট হলে, কোনও কাজের গুরুত্ব বুঝতে পারে না, অর্থাৎ বিচার-বিবেচনা ও চিন্তার গভীরতা জাতকের থাকে না। অপরে সহজেই তার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে। নানা জটিলতায় জড়িয়ে থাকে।
২) আঙুল ফাঁকা হলে মান যশ গৌরব যতটা হওয়ার কথা ৩৯ বছরের পর ততটা হয় না। নানারকম বাধা-বিঘ্নের মধ্যে দিয়ে জাতককে চলতে হয়। শারীরিক বাধা-বিঘ্ন উপস্থিত হয়।
৩) এই আঙুল বেশি লম্বা হলে অহংকারী, প্রভুত্বকামী ও জননেতা হতে পারে।
৪) এই আঙুল অন্য আঙুলের চেয়ে বড় হলে, সে অত্যাচারী শাসক এবং দাম্ভিক হয়। এই ধরনের জাতক কিছু কিছু ক্ষেত্রে কুখ্যাতি অর্জন করে থাকে।
৫) এই আঙুল স্বাভাবিক হলে, আদর্শবাদী, চরিত্রবান, বিদ্বান, ভাবুক ও ব্যক্তিত্বশালী হয়। শিল্পী ও সাহিত্যিকদের এই আঙুল দেখা যায়।
৬) এই আঙুল লম্বায় অনামিকার সমান হলে সে চাটুকার ও ধনাকাঙ্খী হয়।
কনিষ্ঠাঃ-
এই আঙুলের কারক হলেন বুধ। বুধের কারকতা হচ্ছে শিশুর মতো সারল্য, কোনও কিছু জানার ইচ্ছা, বুদ্ধি, সরলতা, চাঞ্চল্য জ্ঞান, স্মৃতিশক্তি, ব্যবসায় বিনয় ও গণিতে পারদর্শিতা।
১) বিদ্বান ও উচ্চঅভিলাষীদের কনিষ্ঠা সাধারণত আকৃতিবিশিষ্ট হয়।
২) কনিষ্ঠা ক্ষুদ্র হলে, জাতক যুক্তিবাদী ও অবিশ্বাসী হয়।
৩) কনিষ্ঠা অনামিকার তৃতীয় পর্ব অতিক্রম করে গেলে জাতক গুপ্ত বিদ্যায় পারদর্শিতা লাভ করে।
৪) কনিষ্ঠা বেশি বাঁকা হলে, তা আজীবন হৃদরোগে ভোগা বোঝায় ও তাদের মন হয় খুব কুটিল।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন