বর্তমান ইন্টারনেট, ফেসবুকের যুগে শতকরা সত্তর ভাগই হচ্ছে লাভ ম্যারেজ। কিন্তু সেই ভাবে অনেক বিয়েরই পরিণতি হচ্ছে বিচ্ছেদে। আবার দেখেশুনে বিয়ের ক্ষেত্রে অনেক সময়ই দেখা যায় সঠিক পাত্র-পাত্রী না পাওয়ায় বিয়েতে দেরি হচ্ছে। দ্বিতীয় বিবাহ কিন্তু জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এবং জন্মছক ভাল করে বিচার করে তবেই দ্বিতীয় বিবাহে প্রবেশ করা দরকার। এ ক্ষেত্রে বলা ভাল যে সপ্তম ঘর থেকে কিন্তু দ্বিতীয় বিবাহের বিচার হয় না।
বিবাহে বিলম্বের প্রতিকার হিসাবে, বেশির ভাগ লোকই হয় সপ্তম ঘরকে পাওয়ার দিচ্ছে অথবা ডায়মন্ড পরাচ্ছে। কিন্তু এ কথা মনে রাখা দরকার সব সময় সপ্তম ঘরকে পাওয়ার দেওয়া যায় না কারণ সপ্তম ঘর-ও মারক বা বাধক হতে পারে। এ ক্ষেত্রে প্রজাপতি কবচ, কাত্যায়নী পূজো বা ভূবনেশ্বরী কবচ অত্যন্ত ভাল ফল প্রদান করে।
বিঃ দ্রঃ--একটি ছোট টোটকা কাজে লাগাতে পারেন...
যে সব মেয়েদের বিবাহ হতে দেরি হচ্ছে তারা যদি পাত্রপক্ষের সামনে বসার সময় নববিবাহিত কোনও নারীর হাতের চুড়ি বা বালা অথবা কোনও কিছু একটা পরে বসেন, অনেক ক্ষেত্রে তা দ্রুত বিবাহ সংঘটিত হতে সাহায্য করে।