(৪) গোচরে দশম পতি যদি কোনও ভাবে লগ্ন ভাবে বা লগ্নপতির উপর দিয়ে যায়, জাতক/জাতিকার ওই সময়ে চাকরির যোগাযোগ ঘটবে। সেই সঙ্গে শনির দৃষ্টি যদি দশম ভাবে থাকে, তা হলে সোনায় সোহাগা। এরপর দশম পতির মহাদশা বা অন্তর্দশা চাই। তা হলে তো কথা নাই।
(৫) লগ্নপতির মহাদশা বা অন্তর্দশা চললে চাকরি পাওয়া যায়।
(৬) নবমপতির মহাদশা বা অন্তর্দশায় জাতক/জাতিকা চাকরি পেতে পারেন।
(৭) ষষ্ঠ পতির মহাদশা বা অন্তর্দশা চললে চাকরি বা প্রমোশান হয়। ষষ্ঠ ভাবকে প্রতিযোগিতার ঘর বলা হয়।
(৮) যে গ্রহগুলি তৃতীয় ভাবে, দ্বাদশ ভাবে, লগ্ন ভাবে, ষষ্ঠ ভাবে, নবম ভাবে বা দশম ভাবে অবস্থান করছে তাদের দশা বা অন্তর্দশায় প্রায় চাকরি হয়ে থাকে।
(৯) রাহু-কেতু যদি তৃতীয়, দ্বাদশ, দশম, ষষ্ঠ ও দ্বিতীয় ভাবে তার দশা ও অন্তর্দশায় নিশ্চিত ভাবে বলা যায় চাকরি পাওয়া যায়।
(১০) দশম পতির দশা ও অন্তর্দশায় চাকরি পওয়া যায়।
(১১) দ্বিতীয় পতি ও একাদশ পতির মহাদশা ও অন্তর্দশায় চাকরি হয়ে থাকে।
চাকরির সময়ে গোচরে গ্রহগত অবস্থানঃ
(১) জন্মছকে গোচরে শনি ও বৃহস্পতি যৌথ ভাবে দশমে ডিগ্রিগত ভাবে কাছাকাছি থাকলে চাকরি হয়ে থাকে।
(২) জন্মছকে গোচরে শনি তৃতীয়, ষষ্ঠ ও একাদশে অবস্থান করলে চাকরি হয়।