National News

২২ বছর ধরে জল কর দেন না বেঙ্গালুরুর এই বিজ্ঞানী! বেশ করেন

গত ২২ বছর ধরে তিনি জল কর দেন না। বলা ভাল, দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। কেন না, বেঙ্গালুরুর এই বিজ্ঞানী নিজের বাড়িতেই তৈরি করে ফেলেছেন ৪৫ হাজার লিটারের একটি রিজার্ভার।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২৮ মার্চ ২০১৭ ১৬:২২
Share:

এই সেই বিজ্ঞানী। ছবি: সংগৃহীত।

গত ২২ বছর ধরে তিনি জল কর দেন না। বলা ভাল, দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। কেন না, বেঙ্গালুরুর এই বিজ্ঞানী নিজের বাড়িতেই তৈরি করে ফেলেছেন ৪৫ হাজার লিটারের একটি রিজার্ভার।

Advertisement

না, রিজার্ভারে কিন্তু কর্পোরেশনের জল ধরে রাখেন না তিনি। শুনলে অবাক হবেন, বৃষ্টির জল ধরে রেখে সেটা পরিশ্রুত করে সেই জলই নিত্য প্রয়োজনে ব্যবহার করছে তাঁর পরিবার। প্রতি দিন ৪০০ লিটার করে রিজার্ভারের জল ব্যবহার করা হয় বলে জানান ওই বিজ্ঞানী।

তিনি এ আর শিবকুমার। কর্নাটক স্টেট কাউন্সিল ফর সায়েন্স অ্যান্ড টোকনোলজি বিভাগের এক জন সিনিয়র বিজ্ঞানী। অপ্রচলিত শক্তি ও বৃষ্টির জলকে কী ভাবে দৈনন্দিন কাজে লাগানো যায় তা নিয়ে কাজ করছেন।

Advertisement

আরও পড়ুন: আত্মহত্যার চেষ্টা ‘অপরাধ’ নয়, নতুন মনোস্বাস্থ্য বিল লোকসভাতেও পাশ

দুটো বর্ষার মাঝে ৯০-১০০ দিন শুখা মরসুম চলে বেঙ্গালুরুতে। সেটা হিসাব করেই ৪৫ হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতার রিজার্ভার বানিয়েছেন বলে জানান শিবকুমার। তবে ১০০ দিনের জন্য ৪০ হাজার লিটার জলই পর্যাপ্ত। কিন্তু জরুরি প্রয়োজনের জন্য ৫ হাজার লিটার অতিরিক্ত জল ধরে রাখা হয়।

শিবকুমার জানান, ওয়াটার হার্ভেস্টিং-এর বিষয়টি খুব সোজা। বর্ষার সময় ছাদ থেকে চুঁইয়ে পড়া জল ভূগর্ভস্থ ট্যাঙ্কে জমা করতে হবে। সেখানেই জলকে পরিশ্রুত করে দৈনন্দিন প্রয়োজনের জন্য প্রস্তুত করতে হবে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement