রাহুল ও সনিয়া গাঁধী। — ফাইল চিত্র।
লক্ষ্য কর্নাটক সরকারকে অস্বস্তিতে রাখা। সম্ভব হলে সরকার ফেলে দেওয়া। তাই সে রাজ্যের অন্যতম বাহুবলী কংগ্রেস নেতা ডি কে শিবকুমারের সঙ্গে রাহুল ও সনিয়া গাঁধীর হাওয়ালা যোগের অভিযোগ নিয়ে সরব হল বিজেপি। বিজেপির মুখপাত্র সম্বিত পাত্র আজ বলেন, ‘‘শিবকুমারের চালক আয়কর দফতরের কাছে বয়ান দিয়েছে, বেঙ্গালুরু-সহ কর্নাটকের বিভিন্ন শহর থেকে নগদ টাকা দিল্লির চাঁদনি চকে এসে পৌঁছত। সেখান থেকে টাকা ভর্তি ব্যাগ পৌঁছে যেত এআইসিসি দফতরে। টাকা গোনা পর্যন্ত হত না। ওজন করে পাঠানো হত। সরকারের কাছে প্রমাণ রয়েছে কী ভাবে হাওয়ালার মাধ্যমে নগদ চাকা যেত এআইসিসি-তে।’’
হাওয়ালার মাধ্যমে কালো টাকা লেনদেনের অভিযোগে গত কালই শিবকুমার, তাঁর চালক ও কর্নাটক সরকারের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে ইডি। আয়কর দফতরও শিবকুমার ও তাঁর সঙ্গী এস কে শর্মার বিরুদ্ধে হাওয়ালায় বিপুল লেনদেনের অভিযোগ এনেছে। কংগ্রেস পাল্টা বলছে, আয়কর-ইডির মতো কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থাগুলির ওই অতিসক্রিয়তা আসলে কর্নাটকে জোট সরকারকে ফেলার চেষ্টা। দলের মুখপাত্র রণদীপ সুরজেওয়ালার বক্তব্য, সরকার গড়তে না পারার খেদ যায়নি বিজেপির।