বাক্স্বাধীনতা বা নিজের চিন্তাভাবনা প্রকাশের অধিকারই শেষ কথা নয়। বৃহস্পতিবার এ কথা বলল শীর্ষ আদালত। ১৯৯৪ সালে মোহনদাস কর্মচন্দ গাঁধীকে নিয়ে অশালীন ও কুরুচিকর প্রবন্ধ ছাপার অপরাধে বম্বে হাইকোর্টে মামলা হয় এক পত্রিকার সম্পাদক ও লেখকের বিরুদ্ধে। পরে হাইকোর্টকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যান পত্রিকার সম্পাদক দেবীদাস রামচন্দ্র তুলিজাপুরকর। সেই মামলায় আজ হাইকোর্টের রায়কে সমর্থন জানিয়ে শীর্ষ আদালত বলে, ভাবনাচিন্তা প্রকাশেরও সীমা রয়েছে। সাংবিধানিক মাপকাঠিতেই তা বিচার করা হয়।