বৃষ্টির নেই কয়েক সপ্তাহ। জমি ফুটিফাটা। ঝাড়খণ্ডে অধিকাংশ জেলার চাষির মাথায় হাত। রাঁচির বিরসা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ডিন’ রাঘব ঠাকুর জানান, দিন কয়েকের মধ্যে প্রচুর বৃষ্টিপাত দরকার। তবেই বাঁচবে ফসল। ঝাড়খণ্ডে দু’ধরনের চাষের জমি রয়েছে। এর মধ্যে উঁচু জমিগুলির অবস্থা সবথেকে খারাপ। পরিস্থিতি সব চেয়ে খারাপ ডালটনগঞ্জের পলামু এলাকায়। এখনই সেখানে বৃষ্টি দরকার। অথচ মরসুমের প্রথমে বৃষ্টিপাত এতটাই স্বাভাবিক ছিল যে প্রায় সমস্ত জমিতে বীজ রোপণের কাজ হয়ে গিয়েছিল। তবে এখনই আশার কথা শোনাতে পারছে না আবহাওয়া দফতর। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আগামী কয়েক দিনে বৃষ্টির সম্ভাবনা খুব কম। বৃষ্টি না হলে কী খরা পরিস্থিতি তৈরি হবে ঝাড়খণ্ডে? কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরা জানান, খরা পরিস্থিতি তৈরি হবে কি না তা এখনই বলা যাচ্ছে না, তবে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে ওঠার আশঙ্কা রয়েছে।