চাঁদা তোলো, কর্মী বাড়াও অঙ্ক রাহুলের

কৈলাসে যাওয়ার আগেই লোকসভার নীল নকশা তৈরি করেছেন রাহুল। তা নিয়ে আজ আহমেদ পটেল, অশোক গহলৌত, মতিলাল ভোরা-রা সব রাজ্যের কংগ্রেস সভাপতিদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন

Advertisement

দিগন্ত বন্দ্যোপাধ্যায়

শেষ আপডেট: ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০৪:০০
Share:

রাহুল গাঁধী। ফাইল চিত্র।

লোকসভা ভোটের আগে এক কোটি কর্মীর ফৌজ তৈরি করতে হবে। ঘরে ঘরে চাঁদা তুলে দলের ভাঁড়ারও ভরতে হবে। রাহুল গাঁধীর এই নির্দেশ আজ সব রাজ্যের দলীয় নেতৃত্বকে পৌঁছে দিল কংগ্রেস।
কৈলাসে যাওয়ার আগেই লোকসভার নীল নকশা তৈরি করেছেন রাহুল। তা নিয়ে আজ আহমেদ পটেল, অশোক গহলৌত, মতিলাল ভোরা-রা সব রাজ্যের কংগ্রেস সভাপতিদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন। এক শীর্ষ নেতা বলেন, সংগঠনকে মজবুত করাই আসল লক্ষ্য। তাই রাহুল চান, দেশের দশ লক্ষ বুথের প্রতিটিতে দশ জন করে দলীয় কর্মী তৈরি করা হোক। দলের আর্থিক অবস্থা ভাল নয়। বিভিন্ন রাজ্যে ভোটের খরচ, কর্মীদের নিয়মিত মাস-মাইনে দেওয়া নিয়েও সমস্যা হচ্ছে। তাই কংগ্রেস সভাপতির এই দ্বিমুখী কৌশল।
এআইসিসি ৫০ টাকা থেকে ২ হাজার টাকার কুপন দেবে রাজ্যগুলিকে। নির্বাচনী বন্ড বা অন্যান্য পথে কী করে অর্থ সংগ্রহ করা যায়, তার উপায়ও বলা হয়েছে রাজ্য নেতাদের। সংগৃহীত অর্থের ৫০ শতাংশ দিতে হবে এআইসিসি-কে, রাজ্য নেতৃত্ব রাখবেন ২৫ শতাংশ, বাকি জেলার হাতে দিতে হবে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে জানাতে হবে, কংগ্রেস ঠিক কী করতে চায়। কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত হতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের নাম-ঠিকানা, ফোন নম্বরের একটি তালিকা তৈরি করতে হবে। তার পর সেটি পাঠাতে হবে এআইসিসি-কে। ‘শক্তি-অ্যাপ’-এর মাধ্যমে এআইসিসি স্তর থেকে নজর রাখা হবে বিষয়টির উপরে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement