কেডি-কাঁটায় অস্বস্তি তৃণমূলের

রাজ্যসভার সাংসদ পদে কে ডি সিংহের মেয়াদ আরও তিন বছর। তৃণমূল শীর্ষ সূত্রে বক্তব্য, নারদ কাণ্ডের পিছনে তাঁর ভূমিকায় দলের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে। দলের পক্ষ থেকে কেডি-কে বলাও হয়েছিল সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার জন্য। কিন্তু তাতে নারাজ তিনি।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০২:২৯
Share:

কে ডি সিংহ। ফাইল চিত্র।

কেডি-কাঁটায় অস্বস্তি বাড়ছে তৃণমূলের।

Advertisement

রাজ্যসভার সাংসদ পদে কে ডি সিংহের মেয়াদ আরও তিন বছর। তৃণমূল শীর্ষ সূত্রে বক্তব্য, নারদ কাণ্ডের পিছনে তাঁর ভূমিকায় দলের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে। দলের পক্ষ থেকে কেডি-কে বলাও হয়েছিল সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার জন্য। কিন্তু তাতে নারাজ তিনি।

তৃণমূলের এক শীর্ষ নেতার কথায়, ‘‘ওঁকে দল থেকে বহিষ্কার করা যেতেই পারে। কিন্তু তাতে সমস্যা বাড়বে বই কমবে না। এখনও পর্যন্ত তিনি তৃণমূলের হুইপ মানতে বাধ্য। ভোটও দিতে হবে দলের সঙ্গে। কিন্তু দল থেকে সরিয়ে দিলে নির্দল সাংসদ হিসেবে তিনি আরও বিপদজনক হয়ে উঠতে পারেন।’’ তৃণমূলের আশঙ্কা, সেক্ষেত্রে অনেক খোলাখুলিভাবে তিনি বিজেপি-র সঙ্গে হাত মিলিয়ে নানা রকম সমস্যা তৈরি করতে পারেন।

Advertisement

রাজ্যসভার আর এক সাংসদ মুকুল রায়ের মেয়াদ শেষ হচ্ছে এপ্রিল মাসে। তিনিও বিজেপি-র সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন বলে তৃণমূলের অভিযোগ। সম্প্রতি তাঁকে সংসদের পরিবহণ পর্যটন এবং সংস্কৃতি বিষয়ক স্থায়ী কমিটি থেকে সরিয়েও দিয়েছে দল। ফলে মুকুলের মেয়াদ শেষ হলে তাঁকে আর টিকিট দেওয়া হবে কিনা তা নিয়েও একটা বড় প্রশ্নচিহ্ন তৈরি হয়েছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন