সাংসদ হিসেবে ভোট দেবেন যোগী-পর্রীকর

যোগী আদিত্যনাথ কিংবা মনোহর পর্রীকর মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন ঠিকই। কিন্তু রাষ্ট্রপতির ভোট না হওয়া পর্যন্ত সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেবেন না তাঁরা। জুলাইয়ে রাষ্ট্রপতির ভোটের জন্য শাসক ও বিরোধী শিবিরে তৎপরতা তুঙ্গে।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ১৫ মে ২০১৭ ১৪:০০
Share:

যোগী আদিত্যনাথ কিংবা মনোহর পর্রীকর মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন ঠিকই। কিন্তু রাষ্ট্রপতির ভোট না হওয়া পর্যন্ত সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেবেন না তাঁরা। জুলাইয়ে রাষ্ট্রপতির ভোটের জন্য শাসক ও বিরোধী শিবিরে তৎপরতা তুঙ্গে। বিজেপি সূত্রের খবর, এই মুহূর্তে প্রতিটি ভোট যে হেতু গুরুত্বপূর্ণ, তাই সাংসদ পদ থেকে মুখ্যমন্ত্রীদের ইস্তফা না দিতে বলা হয়েছে।

Advertisement

এই মুহূর্তে যা পরিস্থিতি, তাতে রাষ্ট্রপতির নির্বাচনের অঙ্কের হিসেবে এনডিএ এগিয়ে থাকলেও নিজেদের প্রার্থীকে জিতিয়ে আনার জন্য শরিকদের সমর্থন পেতে হবে মোদীকে। আর শিবসেনার মতো শরিকরা রাষ্ট্রপতি পদে বিজেপির পছন্দের প্রার্থীকে যে সমর্থন করবেনই, তার নিশ্চয়তাও নেই। অতীতেও দু’বার তারা এনডিএ-র প্রার্থীকে সমর্থন করেনি। সে জন্য মোদী শিবির এখন চন্দ্রশেখর রাওয়ের টিআরএস, জগন্মোহন রেড্ডির ওয়াই এস আর কংগ্রেস কিংবা জয়ললিতার এডিএমকের দুই শিবিরের সমর্থন পাওয়ার চেষ্টায় রয়েছে। রাষ্ট্রপতির ভোটের পরের মাসেই উপরাষ্ট্রপতির ভোট। সেখানে যদিও নিজেদের প্রার্থীকে জেতাতে অসুবিধা হবে না এনডিএ-র। কেননা, লোকসভা ও রাজ্যসভার মোট ৭৮৭ জনের মধ্যে এনডিএ-র ৪১৮ জন সদস্য রয়েছেন।

আদিত্যনাথ কিংবা পর্রীকর ইস্তফা না দেওয়ায় বিভিন্ন মহলে প্রশ্নও উঠেছে। টেনে আনা হচ্ছে ১৯৯৯ সালে লোকসভায় আস্থাভোটে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীর এক ভোটে হেরে যাওয়ার প্রসঙ্গ। সে বার জয়ললিতা সমর্থন তোলার পরে আস্থাভোটে জিততে পারেননি বাজপেয়ী।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement