অটিজম নিয়ে তিন দিনের কর্মশালা হচ্ছে শিলচরে। ১২ থেকে ১৪ অগস্ট। আয়োজক ‘এরা আমাদের’। আয়োজকদের পক্ষে সভাপতি দিব্যেন্দু দত্তগুপ্ত ও সচিব নারায়ণী দে জানিয়েছেন— বরাক উপত্যকায় অটিজমে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা বেড়ে চলেছে। তা নিয়ে তাঁরা চিন্তিত। স্থানীয় শিশুরোগ চিকিৎসকদের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছেন। চিকিৎসকদেরও একাংশ এ নিয়ে উদ্বেগে। তাঁদের পরামর্শ, অটিজম বা জড়তার সমস্যা কাটিয়ে ওঠার ব্যবস্থা চিকিৎসাবিজ্ঞানে রয়েছে। কিন্তু সে জন্য দ্রুত রোগনির্ণয় করা প্রয়োজন। তাও তেমন কঠিন নয়। কারণ শিশুদের দেড় বছর বয়সের মধ্যে বিষয়টি ধরা পড়ে। কিন্তু অভিভাবকরা বুঝে বা না বুঝে পাঁচ-ছয় বছরের আগে চিকিৎসকের কাছে যান না। শিশু চিকিৎসক সঞ্জীব দেবনাথ বলেন, ‘‘দেরিতে চিকিতসা শুরুর দরুনই সমস্যা বেড়ে যায়।’’
আয়োজক সংগঠনের সচিব নারায়ণী দে জানান, তাঁরা মূলত মানসিক ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের নিয়ে কাজ করেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকা মল্লিকা বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ অমৃত পান্ডা, জাহিদা বেগম চৌধুরী।