তোপ রাহুলের

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দখল করছে আরএসএস

আরএসএস দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলি দখল করছে বলে মন্তব্য করলেন কংগ্রেস সহ-সভাপতি রাহুল গাঁধী। যাঁরা প্রধানমন্ত্রী এবং বিজেপির গুণগান গাইছেন, তাঁদেরই কোনও প্রতিষ্ঠানের শীর্ষে বসানো হচ্ছে বলে দাবি করেছেন রাহুল।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১৪ অগস্ট ২০১৫ ০৩:৩০
Share:

আরএসএস দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলি দখল করছে বলে মন্তব্য করলেন কংগ্রেস সহ-সভাপতি রাহুল গাঁধী। যাঁরা প্রধানমন্ত্রী এবং বিজেপির গুণগান গাইছেন, তাঁদেরই কোনও প্রতিষ্ঠানের শীর্ষে বসানো হচ্ছে বলে দাবি করেছেন রাহুল। পুণের ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া (এফটিআইআই)-এর দীর্ঘ অচলাবস্থার পরিপরিপ্রেক্ষিতে এমন মন্তব্য করেন রাহুল।

Advertisement

কংগ্রেসের এক প্রতিনিধিদল নিয়ে রাহুল আজ রাষ্ট্রপতি ভবনেও গিয়েছিলেন। ছিলেন মণিশঙ্কর আইয়ার, মণীশ তিওয়ারি, কুমারি শৈলজা-সহ অনেকে। দীর্ঘদিন ধরে চলা এফটিআইআই-এর অচলাবস্থা নিয়ে প্রণব মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা।

শিক্ষাব্যবস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আরএসএস সৃজনশীলতাকে ধ্বংস করছে। কংগ্রেস সহ-সভাপতির কথায়, ‘‘ছাত্রছাত্রীদের মাথায় যাঁদের বসানো হচ্ছে, তাঁদের সেই পদে বসার যোগ্যতা নেই। প্রধানমন্ত্রী, বিজেপি এবং আরএসএস-এর গুণগান করাই তাঁদের একমাত্র যোগ্যতা।’’ এফটিআইআই-এর মতো প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ পদে বসার যোগ্যতা গজেন্দ্র চৌহানের নেই বলে মনে করেন রাহুল। তিনি জানিয়েছেন, গজেন্দ্রকে শীর্ষ পদে বসিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার বার্তা দিতে চাইছে যে নিজের যোগ্যতা পিছনে ফেলে সবাই মোদীজি এবং আরএসএস-এর প্রশংসা করুক। পড়ুয়াদের কাছে এটা ভুল বার্তা। রাহুলের ক্ষোভ, ব্যপম কেলেঙ্কারি ঘটিয়ে বিজেপি মধ্যপ্রদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা নষ্ট করেছে। তাঁর কথায়, ‘‘আরএসএস-এর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দখল করে নেওয়ার ব্যাপারটি রাজনৈতিক বিষয়। আমি এটা নিয়ে রাজনীতি করছি না। বিজেপি-ই রাজনীতি করছে।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement