Assam

Assam-Mizoram Border: অসম, মিজোরামের মধ্যে সীমানা নিয়ে সংঘর্ষ, দুই মুখ্যমন্ত্রীই নালিশ ঠুকলেন মোদী-শাহকে

দু’দিন আগেই শিলংয়ে উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করে গিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

গুয়াহাটি শেষ আপডেট: ২৬ জুলাই ২০২১ ১৭:৫১
Share:

হিমন্ত বিশ্বশর্মা ও জোরামথাঙ্গা

দু’দিন আগেই শিলংয়ে উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করে গিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তার পরই সীমানা সংক্রান্ত বিবাদ নিয়ে সংঘর্ষে জড়াল অসম ও মিজোরাম। সোমবার লায়লাপুর সীমানার কাছে মিজোরামের দিক থেকে অসমের সরকারি আধিকারিদের উপর ইট, পাথর ছোড়া হয়েছে বলে অভিযোগ। ঘটনাস্থলে গুলিও চলেছে বলে খবর। এই ঘটনার জেরে অসম ও মিজোরামের মধ্যে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। ওই সীমানায় বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করে অসমের হিমন্ত বিশ্বশর্মার সরকার। অসম পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে মিজোরামের বাসিন্দাদের সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ার ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই ছড়িয়ে প়ড়েছে নেটমাধ্যমে। ঘটনাচক্রে, দুই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীই ওই সঙ্ঘাতের ভিডিয়ো টুইটারে পোস্ট করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়েছেন।

Advertisement

অসম পুলিশ এবং মিজোরামের ওই এলাকার স্থানীয়দের মধ্যে সঙ্ঘাতের একটি ভিডিয়ো টুইটারে পোস্ট করেছিলেন মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গা। লেখেন, ‘অমিত শাহজি, দয়া করে বিষয়টি খতিয়ে দেখুন। এটা এখনই বন্ধ হওয়া দরকার।’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাকেও ওই টুইটে ট্যাগ করেছেন তিনি। তার পরই অসম পুলিশের তরফে বলা হয়, জমি বেদখল হওয়া আটকাতে লায়লাপুরে সীমানা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন অসমের সরকারি আধিকারিকেরা। সেই সময় তাঁদের উপর উপর ইট-পাথর ছুড়েছে মিজোরামের কিছু দুষ্কৃতী।

এ বার হিমন্তও টুইটারে জোরামথাঙ্গা, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে লেখেন, ‘কোলাসিবের (মিজোরাম) পুলিশ সুপার সীমানা ঘাঁটি থেকে সরে যেতে বলছেন। না সরলে হিংসাও থামবে না বলা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে কী ভাবে সরকার চালানো যায়। দয়া করে দ্রুত বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করুন।’

Advertisement

গত জুন মাসেও সীমানা বিবাদ ঘিরে সঙ্ঘাতের ঘটনা ঘটেছিল অসম ও মিজোরামের মধ্যে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন