মুখ খুললেই টুইটার-ফেসবুকে তাঁকে নিয়ে ঠাট্টা-রসিকতা শুরু হয়ে যায়। তাতে আরও রসদ জোগালেন রবার্ট বঢরা। দিল্লি গল্ফ ক্লাবে খেলার শেষে প্রিয়ঙ্কা বঢরা গাঁধীর ব্যবসায়ী স্বামীর মন্তব্য, ‘‘জীবনে উন্নতির জন্য আমার প্রিয়ঙ্কাকে প্রয়োজন ছিল না। আমার যথেষ্টই ছিল। বাবা-মা আমাকে যথেষ্ট দিয়েছিলেন।’’
গাঁধী পরিবারের এই জামাইয়ের বিরুদ্ধে হরিয়ানায় বেআইনি ভাবে জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। যার জেরে নরেন্দ্র মোদী তথা বিজেপির নিশানায় পড়েছে কংগ্রেস। জমি কেলেঙ্কারির অভিযোগ খতিয়ে দেখতে হরিয়ানার বিজেপি সরকার তদন্ত কমিটিও তৈরি করেছে। রবার্টের আজকের মন্তব্য ঘিরে স্বাভাবিক ভাবেই ফের ঠাট্টা-মস্করা শুরু হয়েছে। অনেকেই টুইটারে মন্তব্য করেছেন, এত জমি থাকতে আর প্রিয়ঙ্কাকে প্রয়োজন হবে কেন! রবার্টের অবশ্য. দাবি, ‘‘খুব শীঘ্রই কোনটা ঠিক, কোনটা বেঠিক, বুঝতে পারবেন। আমাকে যতোই অপমান করা হোক না কেন, আমি দেশ ছেড়ে যাব না।’’
রবার্টের দাবি, মোদী সরকারের বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভ তৈরি হচ্ছে। মানুষ বিদ্রোহ করবে। নিজের রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে রবার্ট বলেছেন, ‘‘যখন বুঝব মানুষের জন্য কাজ করতে পারব, মন থেকে সাড়া পাব, তখনই রাজনীতিতে যোগ দেব।’’