নিজেদের বেতন ১০০ শতাংশ বাড়ানোর বিষয়ে একমত হলেন সাংসদরা। পরবর্তী অধিবেশনেই সংসদে এই বেতন বৃদ্ধির বিল পাশ করিয়ে নেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে।
এখন সাংসদদের মাসিক বেতন ৫০ হাজার টাকা। তা বাড়িয়ে ঠিক দ্বিগুণ অর্থাৎ ১ লক্ষ টাকায় নিয়ে যাওয়ার সুপারিশ করেছে বেতন সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটি। নির্বাচনী কেন্দ্র ভাতা বাবদ মাসে ৪৫ হাজার টাকা পান সাংসদরা। তাও দ্বিগুণ করে মাসে ৯০ হাজার টাকায় নিয়ে যাওয়ার সুপারিশ হয়েছে। সব রকমের ভাতা মিলিয়ে এখন সাংসদরা মাসে ১ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা পান। সংসদীয় কমিটির সুপারিশ মানা হলে সাংসদদের মাসিক বেতন এক লাফে পৌঁছে মাসিক ২ লক্ষ ৮০ হাজার টাকায়।
যে কমিটি এই সুপারিশ করেছে, তার প্রধান গোরক্ষপুরের বিজেপি সাংসদ যোগী আদিত্যনাথ। নিয়মিত ব্যবধানে সাংসদদের বেতন বাড়ানো এবং পেনশন ৭৫ শতাংশ বাড়ানোর সুপারিশও করেছেন আদিত্যনাথ। ছ’বছর আগে শেষ বার বেতন বেড়েছিল সাংসদদের।
আরও পড়ুন:
হার্দিক কাঁটায় জ্বলুনি, সংরক্ষণ উচ্চবর্ণেরও
বিভিন্ন ইস্যুতে যতই মতভেদ থাক, বেতন বৃদ্ধির সুপারিশের বিরোধিতা কিন্তু কোনও দলের সাংসদরাই করছেন না। সমাজবাদী পার্টির নরেশ অগ্রবাল হন বা রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা তথা কংগ্রেস সাংসদ গুলাম নবি আজাদ— সবার মুখেই যোগী আদিত্যনাথের সুপারিশের প্রশংসা শোনা গিয়েছে।