ওড়িশার বছর একুশের তরুণী এখনও ‘কালামজেঠু’র গুণমুগ্ধ। তাঁর কথায়, ‘‘উনি আমাদের কাছে দেবতা। ওঁর কারণেই আজ সুস্থ রয়েছে এইচআইভি আক্রান্ত আমার দুই ভাই-বোন।’’ বছর দশেক আগের ঘটনা। এই অনাথ তরুণীর বয়স তখন এগারো। ছোট দুই ভাই-বোনের দায়িত্ব। ধরা পড়ে দু’জনের রক্তেই এডসের জীবাণু। তরুণী চিঠি লেখেন এ পি জে আব্দুল কালামকে। সাহায্য করতে দেরি করেননি ‘সর্বসাধারণের রাষ্ট্রপতি’। ২০ হাজার টাকার চেক লিখে পাঠান তিনি। তরুণীর বক্তব্য, ‘‘কালামজেঠু এগিয়ে আসতেই বাঁচে পরিবার।’’