Skin Care Tips

এসপিএফ ৩০, ৪০, ৫০, বাজারে সানস্ক্রিনের প্রকার অনেক! কোনটা কিনলে লাভ হবে বেশি

সানস্ক্রিন ব্যবহারের সময় বাক্সের গায়ে লেখা এসপিএফ শব্দটি লক্ষ করেছেন নিশ্চয়ই? কোনও বাক্সের গায়ে লেখা থাকে এসপিএফ ৩০, তো কোনও বাক্সের গায়ে এসপিএফ ৫০। এই এসপিএফ শব্দের অর্থ কী?

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৭ অক্টোবর ২০২৫ ০৯:২১
Share:

সানস্ক্রিনের এসপিএফ-এর অর্থ কী? ছবি: সংগৃহীত।

রোদে বেরোনোর আগে ছাতা নিতে ভুলে গেলেও মুখে সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে ভোলেন না অনেকেই। বিশেষ করে মেয়েদের মধ্যে এই অভ্যাস ধরা পড়ে। চিকিৎসকদের মতে, কেবল মেয়েদেরই নয়, ছেলেদেরও মেনে চলতে হবে এই নিয়ম। সানস্ক্রিন কেবল ট্যান পড়ার হাত থেকে রেহাই দেয় এমনটা নয়, সূর্যের অতিবেগনি রশ্মি ইউভিএ (আলট্রা ভায়োলেট রশ্মি এ) এবং ইউভিবি (আলট্রা ভায়োলেট রশ্মি বি)-র ক্ষতিকর প্রভাব থেকে ত্বককে রক্ষা করাই কিন্তু সানস্ক্রিনের মূল কাজ। সানস্ক্রিন ব্যবহার করলে ত্বকের ক্যানসারের ঝুঁকি কমে, এ ছাড়া ত্বকে অকালে বয়সের ছাপও পড়ে না।

Advertisement

সানস্ক্রিন ব্যবহারের সময় বাক্সের গায়ে লেখা এসপিএফ শব্দটি লক্ষ করেছেন নিশ্চয়ই? কোনও বাক্সের গায়ে লেখা থাকে এসপিএফ ৩০, তো কোনও বাক্সের গায়ে এসপিএফ ৫০। এই এসপিএফ শব্দের অর্থ কী?

এসপিএফ মানে ‘সান প্রোটেকশন ফ্যাক্টর’। নির্দিষ্ট সানস্ক্রিনটি কত ক্ষণ আপনার ত্বককে সূর্যের অতিবেগনি রশ্মির হাত থেকে রক্ষা করবে, তা-ই বোঝানো হয় এসপিএফের মাধ্যমে। এসপিএফ ৩০ ব্যবহার করবেন, না কি ৫০, তা নিয়ে খুব বেশি ভাবার কারণ নেই। এসপিএফ ৫০ সূর্যের অতিবেগনি রশ্মির হাত থেকে ত্বককে ৯৪.৫ শতাংশ সুরক্ষা দেয়, অন্য দিকে এসপিএফ ৩০ সূর্যের অতিবেগনি রশ্মির হাত থেকে ত্বককে ৯২ শতাংশ সুরক্ষা দেয়। তাই দুটির মধ্যে খুব বেশি ফারাক নেই।

Advertisement

আমাদের দেশের আবহাওয়ায় এসপিএফ ৩০ যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করলেই যথেষ্ট। ত্বকে কোনও রকম সমস্যা না থাকলে জেল বেস্ড সানস্ক্রিন ব্যবহার করলে সবচেয়ে ভাল। তবে ত্বকে কোনও রকম সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়েই সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement