বায়ুমণ্ডলের প্রায় সর্বোচ্চ স্তর থেকে ‘সিয়া’র নজরদারির গোয়েন্দা-বিমান।
ক্ষেপণাস্ত্র সম্ভারে পৃথিবীতে সবচেয়ে এগিয়ে কোন ১০ দেশ?গোয়েন্দাগিরি বা গুপ্তচরবৃত্তির জন্য যে শুধুই মানুষ বা বিমান অথবা সাবমেরিনের ওপর ভরসা রাখলেই কাজটা হয়ে যাবে না, আজ থেকে দু’দশক আগেই তা বুঝতে পেরেছিল মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ‘সেন্ট্রাল ইনটেলিজেন্স এজেন্সি’ বা ‘সিয়া’। তাই ১৯৯৯ সালেই নতুন একটি শাখা খুলেছিল ‘সিয়া’। যার নাম- ‘ইন-কিউ-টেল’। মানে, ‘ইনটেলিজেন্স’ (গোয়েন্দাগিরি), ‘কোয়্যারিজ’ (অনুসন্ধিৎসা) আর ‘টেকনোলজি’ (প্রযুক্তি)। ‘সিয়া’র এই শাখাটির মূল কাজটাই হল, তদন্ত বা অনুসন্ধানের জন্য কী ভাবে নতুন নতুন প্রযুক্তিকে বেশি বেশি করে কাজে লাগানো যায়, তার গবেষণা ও আনুষঙ্গিক নতুন যন্ত্র উদ্ভাবন করা। পরে ‘সিয়া’ এই দায়িত্ব ভাগাভাগি করে নিয়েছে আমেরিকার অন্তত ১০০টি সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে। কোন লক্ষ্যে সেই গবেষণাগুলি চালানো হচ্ছে, প্রত্যাশিত ভাবেই ‘সিয়া’ তা প্রকাশ্যে আনবে না কোনও দিন। কিন্তু প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে সেই সব গবেষণা বা সদ্য উদ্ভাবিত যন্ত্রগুলির কার্যকারীতা সম্পর্কে, যেটুকু জানা গিয়েছে, সেটাই তুলে ধরা হল এই গ্যালারিতে।
দেখুন গ্যালারি- ক্ষেপণাস্ত্র সম্ভারে পৃথিবীতে সবচেয়ে এগিয়ে কোন ১০ দেশ?