টুকরো খবর

পুলিশ এবং বন দফতর যৌথ তল্লাশি অভিযান চালিয়ে ২০০ কেজি চন্দন কাঠ বাজেয়াপ্ত করল। ঘটনাটি আনন্দপুর থানার মেমুয়ার। ঘটনায় একজনকে গ্রেফতারও করা হয়েছে। ধৃতের নাম কাবলু হাঁসদা। বাড়ি চাঁদমুড়ায়। পুলিশ সুপার ভারতী ঘোষ বলেন, “ঘটনায় কোনও দুষ্টচক্রর যোগ রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সবমিলিয়ে তিনজন এ ঘটনার সঙ্গে সরাসরি জড়িত। একজন ধরা পড়েছে। বাকি দু’জন পালিয়ে গিয়েছে। তাদের নাম- পরিচয়ও জানা গিয়েছে।

Advertisement
শেষ আপডেট: ০১ অগস্ট ২০১৪ ০১:৫১
Share:

চন্দনকাঠ উদ্ধার
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর

Advertisement


আনন্দপুর থেকে উদ্ধার হওয়া চন্দনকাঠ

পুলিশ এবং বন দফতর যৌথ তল্লাশি অভিযান চালিয়ে ২০০ কেজি চন্দন কাঠ বাজেয়াপ্ত করল। ঘটনাটি আনন্দপুর থানার মেমুয়ার। ঘটনায় একজনকে গ্রেফতারও করা হয়েছে। ধৃতের নাম কাবলু হাঁসদা। বাড়ি চাঁদমুড়ায়। পুলিশ সুপার ভারতী ঘোষ বলেন, “ঘটনায় কোনও দুষ্টচক্রর যোগ রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সবমিলিয়ে তিনজন এ ঘটনার সঙ্গে সরাসরি জড়িত। একজন ধরা পড়েছে। বাকি দু’জন পালিয়ে গিয়েছে। তাদের নাম- পরিচয়ও জানা গিয়েছে। ওই দু’জনের খোঁজ চলছে।” স্থানীয় জঙ্গল থেকে কাঠ বের করার সময়ই ধরা পড়ে যায় একজন। ওই এলাকা থেকে দু’টি মোটরবাইকও মিলেছে। প্রাথমিক ভাবে পুলিশ জেনেছে, কলকাতার বড়বাজারে এই কাঠ বিক্রি করার কথা ছিল। আজ, শুক্রবার ধৃতকে আদালতে হাজির করা হবে। উদ্ধার হওয়া চন্দন কাঠের বাজারমূল্য প্রায় ৬ লক্ষ টাকা।

Advertisement

সর্পদষ্ট হয়ে মৃত্যু

সর্পদষ্ট হয়ে মৃত্যু হল এক মহিলার। বৃহস্পতিবার সকালে খানাকুলের মধ্যারঙ্গ গ্রামের বাসিন্দা মীরা মূলা (৫০) নামে ওই মহিলা সাংসারিক কাজের জন্য একটি অন্ধকার কুঠুরিতে ঢুকলে একটি সাপ ছোবল মারে বলে পুলিশ জানায়। আরামবাগ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে তিনি মারা যান। পুলিশ দেহটি ময়না-তদন্তে পাঠিয়েছে।


আহার। আমতায়।


কুয়োয় পড়ে গিয়েছিল শাবক ও মা। বনকর্মী এবং স্থানীয় বাসিন্দারা হাতি দু’টিকে উদ্ধার করেন।
ওড়িশার চণ্ডীপোস থানা এলাকার ঝিড়পানির ঘটনা। বৃহস্পতিবার উত্তমকুমার পালের তোলা ছবি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement