কালজানি নদীতে শুশুক দেখতে ভিড় আলিপুরদুয়ারে
আলিপুরদুয়ার শহরের কালজানি নদীতে শুশুক দেখতে ভিড় জমালেন স্থানীয় বাসিন্দারা। শুক্রবার বিকেল চারটে নাগাদ হটাৎ কালজানি নদীতে শুশুক দেখতে পাওয়া যায়। খবর রটতেই ভিড় জমান বহু মানুষ। বছর কয়েক আগে ঘাঘরা এলাকায় ডিমা নদীতে দু’বার দু’টি শুশুক ধরা পড়ে। প্রথমটি মারা যায়। পরেরটিকে বালাভূত নদীতে ছাড়া হয়। পরে নিউ আলিপুরদুয়ারে নোনাই নদীতেও শুশুক ধরা পড়েছিল। সেটিও মারা যায়। বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের ডিএফডি অপূর্ব সেন বলেন, “এই শুশুকগুলি ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে কোচবিহারের বালাভূত নদীতে আসে। বর্ষায় নদীর জল বাড়ায় সেগুলি এখানেও চলে এসেছে। তিন দিন আগেই কালজানি নদীতে শুশুক দেখার খবর ছিল। আমরা নজর রাখছি।” বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় আট ফুট পর্যন্ত লম্বা হয় এই শুশুকগুলি। সাধারণত জোড়ায় থাকতে ভালোবাসে এই প্রাণীটি। কালজানি নদীতেও একাধিক শুশুক রয়েছে। পরিবেশপ্রেমী সংগঠন আলিপুরদুয়ার নেচার ক্লাবের চেয়ারম্যান অমল দত্ত বলেন,“এই শুশুক বর্ষায় কালজানি, সঙ্কোশ ও রায়ডাক নদীতে দেখা যায়। বন দফতরের উচিত শুশুকের গতিবিধির উপর নজর রাখা।”
সাপে কাটায় মৃত্যু
ঘুমিয়ে থাকার সময় সর্পাঘাতে এক প্রৌঢ়ার মৃত্যু হয়েছে। মালদহের চাঁচল থানার মাধাইহাট এলাকায় শুক্রবার সকালে ওই ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানায়, মৃতার নাম নুরসেবা বিবি (৬৫)। এদিন সকালে বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলেন তিনি। ওই সময় তাকে বিষাক্ত সাপ কামড়ায়। চাঁচল হাসপাতালে নিয়ে আসার পথেই তাঁর মৃত্যু হয়।
শুক্রবার চুঁচুড়ায় উদ্ধার হয় ক্যামেলিয়নটি।
পরে সেটি বন দফতরের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ছবি: তাপস ঘোষ
বিছে নিয়ে খেলা। কাটোয়ায়।