ISRO

ISRO Launch: তারা খসে পড়ছে? নাকি তারার মৃত্যুদৃশ্য? ভোরের আকাশে কেন ওই আলোর পুচ্ছ?

সোমবার ভোরে বাড়ির ছাদে উঠে হঠাৎই আকাশে আলোর পুচ্ছ দেখতে পান তামিলনাড়ুর দান্দিগুলের এক বাসিন্দা।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ১৭:২৫
Share:

ছবি- টুইটারের সৌজন্যে।

ওটা কী?

কোনও তারা খসে পড়ছে নাকি?

নাকি কোনও তারার মৃত্যুদৃশ্য?

নাকি ভিনগ্রহীদের পাঠানো কোনও যান, পার্থিব সভ্যতার উপর নজরদারির জন্য?

সোমবার ভোরে বাড়ির ছাদে উঠে হঠাৎই আকাশে আলোর পুচ্ছ দেখতে পান তামিলনাড়ুর দান্দিগুলের এক বাসিন্দা কাভিন ভিএম। আর সঙ্গে সঙ্গেই তিনি তার ভিডিয়ো করে নেন তাঁর অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনের শক্তিশালী ক্যামেরায়।

Advertisement

কিছু ক্ষণের মধ্যে নিজের টুইটার অ্যাকাউন্টে শেয়ার করে দেন সেই ভিডিয়ো। আর কয়েক মুহূর্তের মধ্যে সেই ভিডিয়ো প্রায় ভাইরাল হয়ে যায় নেটমাধ্যমে।

ভোরের আকাশে কী দেখেছেন জানতেন না কাভিন। তাই সেই ভিডিয়ো নিজের টুইটার অ্যাকাউন্টে দিয়ে তিনি জানতে চান আকাশে এটা কী দেখা গিয়েছে? কারও জানা থাকলে তাঁকে যেন সেটা জানানো হয়, এমন অনুরোধও জানান কাভিন।

এর পর নেটমাধ্যমেই তাঁকে জানানো হয়, এটা কোনও ভিনগ্রহীদের যান নয়। নয় কোনও তারা খসার ঘটনা। বা কোনও তারার মৃত্যুদৃশ্যও। ভোরে বেঙ্গালুরুর সতীশ ধবন মহাকাশ কেন্দ্রের প্রথম উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে ইসরো পিএসএলভি রকেটের পিঠে চাপিয়ে যে তিনটি উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করেছে, আকাশে সেই রকেটের পথ পরিক্রমাই দেখতে পেয়েছেন কাভিন।

ইসরো-র এটাই ছিল এ বছরের প্রথম উৎক্ষেপণ। এই উৎক্ষেপণে একই সঙ্গে পৃথিবীর কক্ষপথে পাঠানো হয় তিনটি উপগ্রহকে। তার অন্যতম ভূপর্যবেক্ষণকারী উপগ্রহ ‘ইওএস-০৪’। অন্য দু’টি— ‘ইনস্পায়ারস্যাট-১’ এবং ‘ইনস্যাট-২ডি’। ইওএস-০৪ উপগ্রহটিকে পাঠানো হয় ভূপৃষ্ঠ থেকে ৫২৯ কিলোমিটার উপরে পৃথিবীর একটি কক্ষপথে।

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন