টুকরো খবর

ডুয়ার্সের নদীর ধার থেকে উদ্ধার করা হাতি শাবক ভাল রয়েছে। সোমবার ডুয়ার্সের চালসা থেকে মাত্র ছয় মাস বয়সী দলছুট হাতি শাবক উদ্ধার হয়। গরুমারার পিলখানায় নিয়ে আসা হয় শাবকটিকে। সেখানেই চিকিৎসকদের কড়া নজরদারিতে রয়েছে শাবকটি। বুনো শিশুটির খাওয়া এবং মল-মূত্রও স্বাভাবিক হচ্ছে বলেও জানান বন দফতরের চিকিৎসক রিপন বিশ্বাস।

Advertisement
শেষ আপডেট: ০৯ এপ্রিল ২০১৪ ০২:১৩
Share:

হাতিছানা সুস্থই

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা • মালবাজার

ডুয়ার্সের নদীর ধার থেকে উদ্ধার করা হাতি শাবক ভাল রয়েছে। সোমবার ডুয়ার্সের চালসা থেকে মাত্র ছয় মাস বয়সী দলছুট হাতি শাবক উদ্ধার হয়। গরুমারার পিলখানায় নিয়ে আসা হয় শাবকটিকে। সেখানেই চিকিৎসকদের কড়া নজরদারিতে রয়েছে শাবকটি। বুনো শিশুটির খাওয়া এবং মল-মূত্রও স্বাভাবিক হচ্ছে বলেও জানান বন দফতরের চিকিৎসক রিপন বিশ্বাস।

Advertisement

সিমলাপালে হাতির তাণ্ডব

এ বার দক্ষিণ বাঁকুড়ার জঙ্গলে শুরু হয়ে গেল হাতির দলের উপদ্রব। বৃহস্পতিবার ভোরে সিমলাপালের মাচাতোড়ার জঙ্গলে ১০টি হাতির দল ঢুকে পড়ে। জঙ্গল লাগোয়া জমিতে নেমে তারা কাঁচা শাক সব্জি খেয়ে, মাড়িয়ে নষ্ট করেছে। এ দিনই বিকেলে মাচাতোড়া গ্রামে ঢুকে বুদ্ধদেব কর্মকারের মাটির বাড়ির দেওয়াল ভেঙে দেয় একটি হাতি। রাত পর্যন্ত হাতির দলটিকে তাড়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন বনকর্মীরা। ডিএফও ( বাঁকুড়া দক্ষিণ) দেবাংশু মল্লিক বলেন, “পশ্চিম মেদিনীপুরের লালগড়ের জঙ্গল থেকে হাতির একটি দল বুধবার রাতে বাঁকুড়ার সীমানা পেরিয়ে সারেঙ্গার জঙ্গলে ঢুকে পড়ে। সেখান থেকে ওই দলটি আমবাকড়ার জঙ্গল পেরিয়ে এ দিন ভোরে মাচাতোড়া বিটের জঙ্গলে আস্তানা গাড়ে। ওই এলাকায় হাতির দলটি কিছু ক্ষয়ক্ষতি করেছে বলে খবর পেয়েছি। পিড়রগাড়ি, সিমলাপাল ও সারেঙ্গা রেঞ্জের বনকর্মীরা হাতির দলটিকে অন্যত্র সরানোর চেষ্টা করছেন।” এ দিকে, হাতির দল এলাকায় ঢুকে পড়ায় তাদের দেখতে মাচাতোড়া এলাকায় দিনভর ছিল অসংখ্য মানুষের ভিড়। একই সঙ্গে রয়েছে আতঙ্কও। স্থানীয় কালাপাথর গ্রামের বাসিন্দা অপূর্ব শতপথী বলেন, “হঠাৎ করে পাশের গ্রামে হাতি ঢুকে পড়ায় আমরা তটস্থ হয়ে পড়েছি। যে ভাবে গ্রামের মানুষ হাতির পিছনে দৌড়াচ্ছেন তাতে অঘটন ঘটতে কতক্ষণ। তাই অবিলম্বে হাতিদের তাড়ানোর দাবি করেছি আমরা।” ডিএফও জানান, হাতিদের দেখতে ওই এলাকায় লোকে ভিড় করায় হাতির দলটিকে তাড়াতে অসুবিধা হচ্ছে। হাতিদের অযথা উত্ত্যক্ত না করার জন্য সাধারণ মানুষের কাছে আবেদন করা হয়েছে। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ক্ষতিপূরণ পাবে বলেও আশ্বাস ডিএফও-র।

মায়ের সঙ্গে জলকেলি চার মাসের ‘টারজানের’। কৃষ্ণনগরে রাজবাড়ির
দিঘিতে সার্কাসদলের দুই সদস্যের ছবি তুলেছেন সুদীপ ভট্টাচার্য।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন