ভারতীয় ক্রিকেটারদের উচ্ছ্বাস। ছবি: পিটিআই।
বার্টম্যানকে পর পর ছয় এবং চার মেরে ভারতকে জিতিয়ে দিলেন দুবে। ৭ উইকেটে জিতে সিরিজ়ে এগিয়ে গেল ভারত।
ধীরগতিতে খেলতে গিয়ে আউট শুভমন। জানসেনের বলে বোল্ড হলেন। ২৮ বলে ২৮ রান করলেন তিনি।
তুলে খেলতে গিয়ে আউট অভিষেক। অনেকটা পিছন দিকে দৌড়ে খুব ভাল ক্যাচ ধরলেন মার্করাম। ৩৫ রানে আউট অভিষেক।
ভারত ৬০-১।
তিন ওভারেই উঠে গিয়েছে ৪২ রান। ক্রিজ়ে অভিষেক ২২ এবং শুভমন ১৫ রানে।
জানসেনের বল শুভমনের প্যাডে লাগার সঙ্গে সঙ্গে আউট দেন আম্পায়ার। রিভিউ নেন শুভমন। দেখা যায় বল প্যাডে লাগার আগে তাঁর ব্যাটে লেগেছে। ফলে বেঁচে যান তিনি।
লুঙ্গি এনগিডির প্রথম বলেই ছক্কা মেরেছেন অভিষেক। তৃতীয় বলে মেরেছেন চার। চতুর্থ বলে আবার চার মেরেছেন ভারতীয় ওপেনার। প্রথম ওভারেই এসেছে ১৬ রান। আক্রমণাত্মক ব্যাট করছেন অভিষেক।
শেষ ওভারে দু’টি উইকেট নিলেন কুলদীপ। ১১৭ রানে শেষ হল দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংস।
বাকি ব্যাটারেরা যখন ব্যর্থ তখন একাই কুম্ভহয়ে লড়ছেন মার্করাম। হর্ষিতকে ছয় মেরে পঞ্চাশ পেরোলেন তিনি।
একই কায়দায় জানসেনকে আউট করলেন বরুণ। অফস্পিনারের বল বুঝতে না পেরে ফিরলেন জানসেন।
দোনোভানকে বোকা বানিয়ে আউট করলেন বরুণ। সুইপ করতে গিয়েছিলেন দোনোভান। বল ঠেকাতেই পারেননি। তা ভেঙে দিল স্টাম্প।
দুবের বলে লং অনে শট মেরেছিলেন দোনোভান। দৌড়ে এলেও সহজ ক্যাচ ফেলে দিলেন অর্শদীপ।
এসেই উইকেট নিলেন হার্দিক। তাঁর বলে কিপারে হাতে খোঁচা দিয়ে ফিরলেন স্টাবস (৯)।
প্রথম ৬ ওভারে মাত্র ২৫ রান তুলেছে প্রোটিয়ারা। হারিয়েছে ৩ উইকেট।
অফস্টাম্পের বাইরে হর্ষিতের বল কভার অঞ্চল দিয়ে খেলতে গিয়েছিলেন ব্রেভিস। ব্যাটে লেগে বল লেগ স্টাম্প ভেঙে দিল।
দ্বিতীয় ওভারের দ্বিতীয় বলেই আউট ডি কক। হর্ষিতের বল লাগে তাঁর প্যাডে। আম্পায়ার আউট দিয়েছিলেন। রিভিউ নিয়েও সেই সিদ্ধান্তই বজায় থাকল।
অর্শদীপ বল লেগেছিল হেনড্রিক্সের প্যাডে। আম্পায়ার প্রথমে আউট দেননি। রিভিউ নিয়ে সফল অর্শদীপ।
ভারতের অধিনায়ক জানালেন, পরের দিকে শিশির পড়বে বলেই তাঁরা আগে বোলিং নিয়েছেন।
বাদ গেলেন জসপ্রীত বুমরাহ এবং অক্ষর পটেল। দলে এলেন গম্ভীরের প্রিয় হর্ষিত রানা এবং কুলদীপ যাদব।