আউট হয়ে পন্থের ফেরার মুহূর্ত। ছবি: সমাজমাধ্যম।
সিরাজের শট ঝাঁপিয়ে পড়ে এক হাতে নিলেন জানসেন। সেই সঙ্গে ভারতকে চুনকাম করে দিল দক্ষিণ আফ্রিকা। গুয়াহাটিতে দ্বিতীয় টেস্ট জিতল ৪০৮ রানে।
চাপের মুখে লড়াকু অর্ধশতরান জাডেজার। মহারাজকে ছয় মেরে অর্ধশতরান করলেন।
ওয়াশিংটনের মরিয়া লড়াই শেষ। তিনিও সেই স্লিপে ক্যাচ দিয়েই আউট হলেন। ক্যাচ নিলেন সেই মার্করাম। ৪৪ বলে ১৬ রান করেছেন ওয়াশিংটন।
ভারত ১৩০-৭।
দক্ষিণ আফ্রিকার ফাটকা কাজে লাগল। চা বিরতির পরেই সেনুরান মুথুস্বামীকে বল করতে এনেছিলেন টেম্বা বাভুমা। পঞ্চম বলেই তিনি ফেরালেন সুদর্শনকে। ১৩৯ বল খেলে ১৪ রান করে আউট সুদর্শন।
ভবারত ৯৫-৬।
প্রথম সেশনে তিন উইকেট ফেলে দিয়ে সুবিধাজনক জায়গায় দক্ষিণ আফ্রিকা। সাইমন হারমার একাই তিনটি উইকেট নিয়েছে। ভারতকে এখন দুটি সেশন পাঁচ উইকেটে কাটাতে হবে। তাতে ম্যাচ বাঁচলেও সিরিজ় হারতে হবে।
ভারত ৯০-৫।
এই ম্যাচ জেতা যে কার্যত অসম্ভব তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। এখন মরিয়া হয়ে ভারত চেষ্টা করছে ড্র করার। যদিও পাঁচ উইকেট নিয়ে গোটা দিন কাটানোও খুবই কঠিন।
ভারত ৬৬-৫।
আবার হারমার-মার্করাম যুগলবন্দি। এ বার আউট পন্থ। দলের দরকারের সময়েও ভারতের অধিনায়ক কিছু করতে পারলেন না। শুধু একটি ছয় মেরেছেন। হারমারের বল এগিয়ে এসে খেলতে গিয়েছিলেন পন্থ। স্লিপে ক্যাচ হারমারের।
ভারত ৫৮-৫।
ঘরোয়া ক্রিকেটে শতরান করার সুবাদে দলে আসা জুরেল ক্রিজ়ে টিকলেন মাত্র তিন বল। হারমারের বলে মার্করামের হাতে ক্যাচ দিলেন তিনি।
ভারত ৪২-৪।
দ্বিতীয় ইনিংসেও যতটা সম্ভব প্রতিরোধ করলেন কুলদীপ। ৩৮ বল খেললেন। অবশেষে হারমারের বলে বোল্ড হয়ে গেলেন তিনি।
ভারত ৪০-৩।
দ্বিতীয় বার বেঁচে গেল ভারত। হারমারের বলে কুলদীপের ক্যাচ ফেলে দিলেন মার্করাম।
জানসেনের বলে উইকেটকিপারের হাতে ক্যাচ দিয়েছিলেন। তবে নো বল হওয়ায় বেঁচে গেলেন সুদর্শন।
খেলা শুরুর দল গোল হয়ে দাঁড়াল প্রোটিয়ারা। দলকে তাতিয়ে দিলেন টেম্বা বাভুমা। বিশেষজ্ঞ শন পোলক জানালেন, পঞ্চম দিন হলেও ব্যাট করতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।