স্থানীয় ক্রিকেটে বড়সড় পরিবর্তন এনে ফেলল সিএবি। আরও ভাল করে বললে, সিএবি লিগের। লিগকে তিন দিনের করে দেওয়া, প্রথম ইনিংস লিড পেলে ৪ পয়েন্ট এ সব তো আছেই। আকর্ষণীয় ব্যাপার বরং দু’টো। এক, ম্যাচ অবজার্ভাররা এখন আর শুধু অবজার্ভার হিসেবে থাকবেন না। তাঁদের প্রতিভা বাছাইয়ের কাজও করতে হবে। দুই, ক্লাব ক্রিকেটে শৃঙ্খলা ফেরাতে হবে। যত বড় ক্রিকেটারই হোক, নিয়ম মতো ক্লাবের প্র্যাকটিসে আসতে হবে। খেলতে হবে ম্যাচও।
এ দিন প্রথম ডিভিশন ক্লাবগুলোর বৈঠক ছিল সিএবিতে। সেখানেই এ সব বলা হয়। যা খবর, অবজার্ভাররা ভাল কোনও প্রতিভার সন্ধান পেলে রিপোর্ট করবেন বাংলার টিম ডিরেক্টর জয়দীপ মুখোপাধ্যায়ের কাছে। আর দ্বিতীয়টা নিয়ে অনেক ক্লাব প্রতিনধিরই মনে হচ্ছে এ আদতে রঞ্জি ক্রিকেটারদের বার্তা দেওয়া। অনেক ক্রিকেটারই ক্লাব ক্রিকেট খেলতে চান না। প্র্যাকটিসেও আসতে চান না। এ বার থেকে সে সব বন্ধ। বৈঠকে নাকি বলা হয়েছে, রঞ্জি টিমটার সাপ্লাই লাইন হল ক্লাব ক্রিকেট। সেখানে তাই কোনও ঢিলেমি দেওয়া যাবে না। কোচদেরও যতটা সম্ভব টিমকে আক্রমণাত্মক খেলাতে হবে।