মাঠে ফিরতে ১৩০ শতাংশ ফিট হতে হবে: ঋদ্ধিমান

বৃহস্পতিবার ঋদ্ধিমান বলেন, ‘‘আমাকে ১৩০ শতাংশ ফিট হয়ে ম্যাচে নামতে বলা হয়েছে। সেই প্রক্রিয়াই চলছে। জিম করছি, কিপিং অনুশীলন করছি। নেটে ব্যাটও করছি। তবে সব শট খেলছি না। যে ধরনের শটে কাঁধে বেশি চাপ পড়ে, সেগুলো মারছি না। ক’দিন পর হয়তো মারব।’’ 

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা 

শেষ আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৪:৪৯
Share:

ঋদ্ধিমান সাহা।—ফাইল চিত্র।

একশো শতাংশ ফিট হলে চলবে না, ১৩০ শতাংশ ফিট হয়েই মাঠে নামতে পারবেন ঋদ্ধিমান সাহা। তাঁকে এমনই নির্দেশ দিয়েছেন বোর্ডের ফিজিয়ো, ট্রেনাররা। বেঙ্গালুরুতে কাঁধের চোটের রিহ্যাব চলছে ঋদ্ধির। প্রায় একশো শতাংশ ফিট তিনি। কিন্তু এটাই যথেষ্ট নয়, জানিয়েছেন ঋদ্ধি। জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে নেটেও রোজ ঘাম ঝরাচ্ছেন ভারতীয় দলের হয়ে খেলা বাংলার উইকেটরক্ষক।

Advertisement

বৃহস্পতিবার ঋদ্ধিমান বলেন, ‘‘আমাকে ১৩০ শতাংশ ফিট হয়ে ম্যাচে নামতে বলা হয়েছে। সেই প্রক্রিয়াই চলছে। জিম করছি, কিপিং অনুশীলন করছি। নেটে ব্যাটও করছি। তবে সব শট খেলছি না। যে ধরনের শটে কাঁধে বেশি চাপ পড়ে, সেগুলো মারছি না। ক’দিন পর হয়তো মারব।’’

কিন্তু ব্যাটসম্যানরা যেখানে ১০০ শতাংশ ফিট হলেই নামতে পারেন, সেখানে ঋদ্ধিমানের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সতর্কতা কেন? তাঁর ব্যাখ্যা, ‘‘একজন উইকেটরক্ষক ম্যাচে নামলে যে কোনও মুহূর্তে তাকে যে কোনও দিকে ডাইভ দিতে হতে পারে। শরীর সেই ধকল নেওয়ার জন্য যাতে তৈরি থাকে, সে জন্যই অন্তত ১৩০ শতাংশ ফিট হয়ে মাঠে নামতে বলা হয়েছে আমাকে।’’ তাই রঞ্জি ট্রফিতে বাংলার শেষ তিনটি বা দু’টি ম্যাচে তিনি খেলতে পারেন।

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন