কলকাতা ১৭৮/৭ (২০ ওভার)
মুম্বই ১৮০/৬ (১৯.৫ ওভার)
শুরুটা খুবই খারাপ করেছিল কেকেআর। তবু মণীশ পাণ্ড্যর দুরন্ত ব্যাটে ১৭৮ রানের টার্গেট রাখতে পেরেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। কিন্তু ১ বল বাকি থাকতেই সেই রান তুলে ৪ উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয় মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। টস হেরে ব্যাটিং জুটেছিল কলকাতার ভাগ্যে। দুই ওপেনার গৌতম গম্ভীর ও ক্রিস লিয়ঁ প্রথম ম্যাচে যে ভাবে দলকে জয়ের রাস্তায় নিয়ে গিয়েছিল এদিন তাঁরাই প্যাভেলিয়নে ফিরে গেলেন ১৯ ও ৩২ রানে। তিন নম্বরে এসে রবীন উথাপ্পাও আউট হলেন চার রানে। এর পর হাল ধরেন মণীশ পাণ্ড্য। তাঁর পর মণীশের দুরন্ত ব্যাটে ভর করে ১৭৮এ পৌঁছয় কলকাতা। ৪৭ বলে ৮১ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন তিনি। মণীশের এই ইনিংস সাজানো ছিল পাঁচটি বাউন্ডারি ও পাঁচটি ওভার বাউন্ডারিতে।
আরও খবর: পরের ম্যাচেই ফিরছেন রবীন্দ্র জাডেজা
ক্রিস লিয়ঁ ও মণীশ পাণ্ড্যর ব্যাটে স্বস্তি আসে কলকাতা শিবিরে। এর পর আর কেউই দাঁড়াতে পারেননি। ইউসুফ পঠান (৬), সূর্যকুমার যাদব (১৭), ক্রিস ওকস (৯) ও সুনীল নারিন (১)পর পর ফিরে যান প্যাভেলিয়নে। সাত উইকেট হারিয়ে কলকাতা নির্ধারিত ওভারে তোলে ১৭৮ রান। মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে তিন উইকেট নেন ক্রুনাল পাণ্ড্য, জোড়া উইকেট লাসিথ মালিঙ্গা। একটি করে উইকেট ম্যাকক্লেনাঘেন ও বুমরাহ।
এর পর নীতীশ রাণার ২৯ বলে ৫০ রানের ঝোড়ো ইনিংশ এবং শেষ বেলায় হার্দিক পাণ্ড্যর ১১ বলে ২৯ রানের দৌলতে ১ বল বাকি থাকতেই ম্যাচ জিতে নেয় মুম্বই ইন্ডিয়ান্স।