—ফাইল চিত্র।
গত দু’দিনের মতো শনিবারেও ডার্বি ম্যাচে টিকিটের হাহাকার ময়দানে। আইএফএ অফিস, দুই বড় দলের তাঁবু কোথাও নেই বড় ম্যাচের টিকিট। তবে মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গল দুই ক্লাবের সদস্যরাই যাতে মাঠে ঢুকতে পারেন, তার জন্য সাত হাজার করে টিকিট দুই প্রধানের কাছে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে আইএফএ। ম্যাচের দিন যুবভারতী সংলগ্ন এলাকায় টিকিটের কালোবাজারিরা যাতে সক্রিয় হতে না পারে, তা রুখতে সক্রিয় থাকতে বলা হয়েছে পুলিশকে।
অতীতে বড় ম্যাচে বিদেশি বা ভিন রাজ্যের রেফারির দাবি তোলা হলেও, এ বার সেই দাবি তোলেনি কোনও ক্লাবই। তাই এ বার মরসুমের প্রথম বড় ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্বে থাকছেন এ রাজ্যের ফিফা রেফারিরাই। ম্যাচের রেফারি প্রাঞ্জল বন্দ্যোপাধ্যায়।
যুবভারতীতে মরসুমের প্রথম ডার্বি নিয়ে নিরাপত্তা কড়াকড়ি তুঙ্গে। যুবভারতীর ভিতরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে যে রকম পুলিশি ব্যবস্থা দেখা গিয়েছিল, সে রকম নিরাপত্তাই রবিবারেও বহাল থাকবে বলে জানিয়েছে এই ম্যাচের আয়োজক এইএফএ। জানা গিয়েছে, ভিআইপি ব্লকে দু’বার করে টিকিট পরীক্ষার পরে গ্যালারিতে বসতে পারবেন দু’দলের সমর্থকরা। ম্যাচের আগে ও খেলা শেষে দু’দলের সমর্থকরা যাতে সংঘর্ষে জড়িয়ে না পড়ে, তা দেখার জন্য পরমা আইল্যান্ড থেকে উল্টোডাঙা পর্যন্ত কড়া নজরদারি রাখবে পুলিশ।