১২তম আইপিএলেও রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ দেখার জন্য তৈরি থাকতে পারেন দর্শকেরা। ছবি: সংগৃহীত।
আইপিএলের মরসুম এলেই টেলিভিশনের পর্দায় বিজ্ঞাপনটা ভেসে উঠত। ‘দুনিয়া হিলা দেঙ্গে হম... ’ গানের সঙ্গে একেবারে আম জনতার ঘরে ঢুকে পড়ত মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। টিমের থিম সংয়ের কথার মতোই বার বার আইপিএল কাঁপিয়েছেন রোহিত শর্মারা।
তিন বারের আইপিএল ট্রফি জয়ী দলটি বিদেশি মাটিতে থেকেও সংগ্রহ করে এনেছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জেতার গৌরব। এক বার নয়, দু’বার। প্রথমে ২০১১ সালে এবং তার পর ’১৩-তে। এর সঙ্গে আরও একটি নজির গড়েছিল তারা। প্রতি বারই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জেতার আগে আইপিএল ফাইনালও জিতে নেয় রোহিত শর্মার দল। ওই দু’বারেই থেমে থাকা নয়। এর পর ২০১৭-তেও ফের আইপিএল ট্রফি ঘরে তুলেছিল মুম্বই।
মুম্বই দলটার মধ্যে যেন একটা ‘নেভার সে ডাই’ অ্যাটিটিউড রয়েছে। টুর্নামেন্টের শুরুতে প্রায় প্রতি বারই হারতে হারতে একেবারে ছিটকে যাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়। এর পর একের পর এক অবিশ্বাস্য ম্যাচ জিতে নকআউট পর্যায়ে পৌঁছে যাওয়া। ক্রিকেট ফ্যানদের রক্তচাপ বাড়িয়ে শেষমেশ ফাইনাল জেতা। ২০১৭-তে তেমনটাই হয়েছিল। সে বার রাইজিং পুণে সুপারজায়ান্ট-কে মাত্র ১ রানে হারিয়েছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স।
(আজকের তারিখে গুরুত্বপূর্ণ কী কী ঘটেছিল অতীতে, তারই কয়েক ঝলক দেখতে ক্লিক করুন— ফিরে দেখা এই দিন।)
১২তম আইপিএলেও রুদ্ধশ্বাস কিছু ম্যাচ দেখার জন্য তৈরি থাকতে পারেন দর্শকেরা। রোহিত, যশপ্রীত বুমরা, পাণ্ড্য ভাইদের পাশাপাশি এক ঝাঁক তারকা দিয়ে সাজানো দল। মঙ্গলবার নিলামের আগে পর্যন্ত আরও ছ’জন ভারতীয় এবং এক জন ওভারসিজ ক্রিকেটার নিলাম থেকে কিনতে পারবেন মুম্বই ইন্ডিয়ান্স কর্তৃপক্ষ।
যাঁদের দলে রেখে দেওয়া হয়েছে: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), হার্দিক পাণ্ড্য, ক্রুণাল পাণ্ড্য, ইরফান পাঠান, ঈশান কিশান, সূর্যকুমার যাদব, ময়ঙ্ক মারকান্ডে, রাহুল চাহার, অনুকূল রায়, সিদ্ধেশ লাড, আদিত্য তারে, কুইন্টন ডি’কক, এভিন লুইস, কায়রন পোলার্ড, বেন কাটিং, মিচেল ম্যাক্লেনাঘান, অ্যাডাম মিলনে, জেসন বেহরেনডর্ফ।
(খেলার জগতের বাছাই ঘটনা নিয়েবাংলায় খবরপেতে পড়ুন আমাদেরখেলাবিভাগ।)