সচিন তেন্ডুলকর। —ফাইল চিত্র।
পড়াশোনায় মোটেও মন ছিল না। যে কারণে বেশি দূর যাওয়াও হয়নি। সে কথা বলতে একটুও লজ্জা পান না তিনি। তাই এত দিন পরেও নিজের ছোটবেলার ছবি পোস্ট করে বলতে পারেন, ‘‘এই ব্যাপারে আমি কখনওই বড় স্কোরার ছিলাম না।’’ তিনি আর কেউ নন তিনি মাস্টার ব্লাস্টার। অল-টাইম গ্রেট ক্রিকেটারের তালিকায়ও তিনি শীর্ষে। যার দখলে রয়েছে ১০০ সেঞ্চুরি। কিন্তু ক্রিকেটের বাইরে সচিন যে পড়াশোনায় বেশ খারাপ ছিলেন সেটা মেনেই নিয়েছেন তিনি। সাদা-কালো সেই ছবিতে ঝাঁকড়া চুলের সচিন বেশ মন দিয়েই দেখছেন বই।
আরও পড়ুন
ধোনির স্টাম্পিংয়ের নতুন নাম ‘লাইটনিং কুইক’, দেখুন ভিডিও
যুবরাজের দেশের জার্সি ফিরে পাওয়া কঠিন
কিন্তু এই ছেলেই যে একদিন দেশের তথা বিশ্বের সেরা নাম হয়ে উঠবেন তা বুঝেছিলেন তাঁর দাদা। তাই প়ড়াশোনায় জোর না দিয়ে সচিনকে ক্রিকেট খেলতেই উদ্বুদ্ধ করেছিলেন তিনি। হাত ধরে নিয়ে গিয়েছিলেন কোচের কাছে। আর সমর্থন করেছিলেন সচিনের বাবা-মাও। ১৯৮৯এ পাকিস্তানের মাটিতে অভিষেক হয়েছিল। তার পরটা তো ইতিহাস। কেই বা জানত এই শান্ত স্বভাবের সচিনই ছোটবেলায় প্রচন্ড দুরন্ত ছিলেন। যাঁকে নিয়ে নাস্তানাবুদ অবস্থা ছিল তাঁর বাবা-মায়ের।সচিনের সেই টুইটে পাল্টা টুইট করেছেন বিরাট কোহালিও।
দেখুন সেই টুইট