ম্যাচ-সেরা পাণ্ড্যও, মত সচিনের

প্রথম ইনিংসে ৯৭ ও দ্বিতীয় ইনিংসে ১০৩ রান করে কোহালি ভারতের ২০৩ রানে জয়ে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন। তবে ইংল্যান্ডকে প্রথম ইনিংসে ১৬১ রানে অল আউট করে দেওয়ার পিছনে পাণ্ড্যর বোলিংয়ের (৫-২৮) গুরুত্বও কম ছিল না। সেই কারণেই সচিন এই মন্তব্য করেছেন। নিজের অ্যাপে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি মন্তব্য করেন, ‘‘আমি থাকলে দু’জনকেই ম্যাচের সেরার পুরস্কার ভাগ করে দিতাম।’’ 

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন 

শেষ আপডেট: ২৫ অগস্ট ২০১৮ ০৪:২৮
Share:

হার্দিক পাণ্ড্য

ট্রেন্ট ব্রিজে দুই ইনিংসেই যে ভাবে ব্যাট হাতে দলকে রানের পাহাড় তৈরি করতে সাহায্য করেন, তার পরে বিরাট কোহালিকে ছাড়া আর কাউকে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার দেওয়ার কথা ভাবতে পারেননি বিচারকরা। কিন্তু ভারতীয় কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকর বলছেন, কোহালি নন, হার্দিক পাণ্ড্যকেও ম্যাচের সেরার পুরস্কার ভাগ করে দেওয়া যেত তৃতীয় টেস্টের পরে।

Advertisement

প্রথম ইনিংসে ৯৭ ও দ্বিতীয় ইনিংসে ১০৩ রান করে কোহালি ভারতের ২০৩ রানে জয়ে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন। তবে ইংল্যান্ডকে প্রথম ইনিংসে ১৬১ রানে অল আউট করে দেওয়ার পিছনে পাণ্ড্যর বোলিংয়ের (৫-২৮) গুরুত্বও কম ছিল না। সেই কারণেই সচিন এই মন্তব্য করেছেন। নিজের অ্যাপে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি মন্তব্য করেন, ‘‘আমি থাকলে দু’জনকেই ম্যাচের সেরার পুরস্কার ভাগ করে দিতাম।’’

সচিন এর ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, ‘‘বিরাটের দুটো ইনিংসই যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমটা ভারতকে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করিয়ে দিয়েছিল। দ্বিতীয় ইনিংসে সেঞ্চুরিটা ভারতের জয়ের রাস্তা তৈরি করে দেয়। কিন্তু হার্দিকের পারফরম্যান্সও কম গুরুত্বপূর্ণ ছিল না। বিশেষ করে প্রথম ইনিংসে।’’ পাণ্ড্যর পাঁচ শিকারের মধ্যে জো রুট ও জনি বেয়ারস্টোও ছিলেন। যাঁদের ফিরিয়ে ইংল্যান্ডের মেরুদণ্ড ভেঙে দিয়েছিলেন তিনি। এই নিয়ে সচিন বলেন, ‘‘ওর পাঁচ উইকেট কিন্তু খুবই জরুরি ছিল। রুট, বেয়ারস্টোদের মতো ফর্মে থাকা ব্যাটসম্যানদের ফিরিয়ে দেয় ও। ওদের তাড়াতাড়ি ফেরানোটা তখন খুবই দরকার ছিল। দ্বিতীয় ইনিংসে ও দ্রুত পঞ্চাশ রানও তোলে। যদিও এটা আমার মত। অন্য কেউ অন্য রকম বলতেই পারেন। তবে আমাকে ম্যাচের সেরার বাছার দায়িত্ব দিলে আমি দু’জনকেই বেছে নিতাম।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement