সূর্যকে তিনে নামানো একটা গ্যাম্বেল ছিল: গম্ভীর

জেতার জন্য শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল সাত রান। হাতে তিন উইকেট। দ্বিতীয় বলেই আউট পীযুষ চাওলা। জেতা ম্যাচ হেরে যাওয়ার আশঙ্কায় নাইট অধিনায়কের মাথায় হাত। কিন্তু পরের বলেই লং অনের উপর দিয়ে এক বিশাল ছক্কায় নাইট শিবিরে স্বস্তী এনে দিলেন উমেশ যাদব। পাঁচ ম্যাচের শেষে দলকে রেখে দিলেন টেবিলের একেবারে উপরেই।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২৫ এপ্রিল ২০১৬ ১৪:৩২
Share:

পুণে ম্যাচে বিধ্বংসী সূর্য। ছবি: পিটিআই।

জেতার জন্য শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল সাত রান। হাতে তিন উইকেট। দ্বিতীয় বলেই আউট পীযুষ চাওলা। জেতা ম্যাচ হেরে যাওয়ার আশঙ্কায় নাইট অধিনায়কের মাথায় হাত। কিন্তু পরের বলেই লং অনের উপর দিয়ে এক বিশাল ছক্কায় নাইট শিবিরে স্বস্তী এনে দিলেন উমেশ যাদব। পাঁচ ম্যাচের শেষে দলকে রেখে দিলেন টেবিলের একেবারে উপরেই।

Advertisement

রবিবার রাতে অ্যাওয়ে ম্যাচে পুণের মুখোমুখি হয়েছিল নাইটরা। ধোনি-গম্ভীরের এই ধুন্ধুমার লড়াইয়ে রান তাড়া করতে নেমেই আউট হয়ে যান ফর্মে থাকা উথাপ্পা। উথাপ্পার আউটের পরেই অসুস্থ মণীশ পাণ্ডের জায়গায় তিন নম্বরে আসেন সূর্যকুমার যাদব। এবং প্রায় একার হাতেই বদলে দেন ম্যাচের রং। তাঁর ৪৯ বলে ৬০ রানের ইনিংসটাই নির্ণায়ক হয়ে যায়। কিন্তু তিন নম্বরে তো ব্যাট করতে আসেন না সূর্য। তা হলে সাকিব-রাসেলদের বাদ দিয়ে তিনি কেন তিন নম্বরে? বিষয়টা পরিষ্কার করলেন গম্ভীর। বললেন, “মণীশ বাদ পড়তেই সূর্যের কাছে জানতে চাই ও তিন নম্বরে খেলবে কি না। ও এক কথায় রাজি হয়ে যায়। এটা একটা গ্যাম্বেল ছিল। এ দিন আমি আর রবিন তাড়াতাড়ি আউট হয়ে যাওয়ার পর ও যে ভাবে খেলল, তার জন্য কোনও প্রশংসাই যথেষ্ট নয়।” খুশি সূর্যও। ম্যাচের সেরার পুরস্কার নিয়ে উঠে বললেন, “ক্যাপ্টেনের ভরসার যোগ্য সম্মান রাখতে পেরেছি। আমি এতেই খুশি।”

আরও পড়ুন:
প্রত্যাশিত ছক্কায় শেষ বাজিরাও মহেন্দ্রর মস্তানি

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন