রাজপুত।
• সে বারের মতো যুবরাজ এ বারের দলেও দারুণ ভাবে আছে। আমার মতে ওকে এই টুর্নামেন্টটার জন্য ভারতীয় দলে নেওয়াটা নির্বাচকদের একটা চমৎকার সিদ্ধান্ত। কিন্তু ব্যক্তিগত ভাবে আমার মনে হয়, এ বারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের ভাগ্য নির্ভর করে থাকবে বিরাট কোহলির ব্যাটে। শিখর ধবন-ও বিস্ফোরক ব্যাটসম্যান। অজিঙ্ক রাহানে আর রোহিত শর্মাও ভাল। কিন্তু তবু এই মুহূর্তে বিরাট-ই ভারতীয় ব্যাটিংয়ের মেরুদণ্ড।
• আইপিএলের সৌজন্যে এখন বছরে অনেক টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে ধোনি, কোহলি, রোহিত, রবীন্দ্র জাডেজারা। সেগুলো ফ্র্যাঞ্চাইজি দলের হয়ে খেললেও আন্তর্জাতিক ম্যাচই। এবং যথেষ্ট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণও বটে। ফলে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ভারত তৈরি থাকবে।
ইতিহাস কি ফিরবে?
• টেস্ট ক্রিকেটে তো বটেই, পঞ্চাশ ওভারের ক্রিকেটেও ম্যাচ থেকে একবার সরে গেলে আবার ফিরে আসার একটা সুযোগ থাকে। কিন্তু কুড়ি ওভারের ফর্ম্যাটে সেটা সম্ভব নয়। একটা ওভারেই ম্যাচের রং পুরো পাল্টে যেতে পারে। সেটা নিশ্চয়ই ফ্লেচারদের মাথায় থাকবে।
• ২০০৭ সালে আমাদের দলটা একেবারে তরুণ ছিল। ক্যাপ্টেনও নতুন। সৌরভ-সচিন-দ্রাবিড়ের মতো অভিজ্ঞরা সরে দাঁড়িয়েছিল। ফলে আনকোরারা মরিয়া ছিল বিশ্বকাপের মতো সর্বোচ্চ মঞ্চে নিজেদের প্রমাণ করতে। বিশ্ব ক্রিকেটে নিজেদের একটা ছাপ ফেলতে। প্রতিষ্ঠিত করতে। যার মিলিত ফলই হল আমাদের সেই তরুণ ভারতীয় দলের বিশ্বসেরা হওয়া।