রাজ্য অ্যাথলেটিক্সে জেলার ৩৬ জন

এ বার রাজ্য অ্যাথলেটিক্সে যোগ দেবেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ৩৬ জন। সম্প্রতি জেলা দল গঠনের জন্য বাছাই পর্ব হয়। সেখান থেকেই রাজ্য অ্যাথলেটিক্সের জন্য জেলার ৩৬ জনকে নির্বাচিত করা হয়।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

মেদিনীপুর শেষ আপডেট: ২৬ মে ২০১৬ ০০:৩০
Share:

এ বার রাজ্য অ্যাথলেটিক্সে যোগ দেবেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ৩৬ জন। সম্প্রতি জেলা দল গঠনের জন্য বাছাই পর্ব হয়। সেখান থেকেই রাজ্য অ্যাথলেটিক্সের জন্য জেলার ৩৬ জনকে নির্বাচিত করা হয়। এরমধ্যে ২১ জন ছেলে, ১৫ জন মেয়ে। মেদিনীপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার অ্যাথলেটিক্স সাব- কমিটির আহ্বায়ক স্বদেশরঞ্জন পান বলেন, “জেলা থেকে এ বার ৩৬ জন রাজ্য অ্যাথলেটিক্সে যোগ দেবে। ইতিমধ্যে বাছাই পর্ব হয়েছে। আশা করি, রাজ্য অ্যাথলেটিক্সে জেলার পারফরম্যান্স ভালই হবে। বেশ কিছু পদকও আসবে।”

Advertisement

খুব ভাল না হলেও অ্যাথলেটিক্সে জেলার ভাল সাফল্যের নজির রয়েছে। বছর দুয়েক আগেই রাজ্য অ্যাথলেটিক থেকে ১০টি পদক পেয়েছিল পশ্চিম মেদিনীপুর। এরমধ্যে ছিল ৫টি সোনা, ৩টি রূপো এবং ২টি ব্রোঞ্চ। হাইজাম্প, দৌড়, জাভলিন থ্রো, শটপুট ইত্যাদিতে পদক আসে। আগামী ৯ জুন থেকে ৬৬ তম রাজ্য অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু হবে। কলকাতার সাইতে এই প্রতিযোগিতা হবে। এর আগে কখনও ২৮, কখনও ৩২ জনের জেলা দল গিয়েছিল কলকাতায়। এ বার যাবে ৩৬ জনের দল।

জেলা ক্রীড়া সংস্থার একাংশ কর্তা মানেন, এই জেলা থেকেও ভাল অ্যাথলিট উঠে আসতে পারে। এখানে প্রতিভার অভাব নেই। শুধু দরকার প্রশিক্ষণ। মেদিনীপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার অ্যাথলেটিক সাব- কমিটির কনভেনর স্বদেশরঞ্জনবাবু বলেন, “নিজের সেরাটা তুলে ধরতে হলে মাঠে নেমে ঘাম ঝরাতেই হবে। এ বার রাজ্য অ্যাথলেটিকে জেলার পারফরম্যান্স ভাল হবে বলেই আশাবাদী।”

Advertisement

ঝ়ড়ে ক্ষতি। প্রবল ঝড়ে ঘরবাড়ি ও গাছপালার ক্ষতি হল পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতনে। বুধবার দুপুরে দাঁতন-২ ব্লকের চারটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ দিন সাবরা গ্রাম পঞ্চায়েতের বেতারই, কেদার, বাস্তপুরা, তালদা গ্রাম পঞ্চায়েতের কল্যাণপুর ও হরিপুরের বিস্তীর্ণ এলাকায় ঝড়ে গাছপালা পড়ে গিয়েছে। বেশ কয়েকটি জায়গায় বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়ায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এ ছাড়াও অনেক ঘরবাড়ির চাল উড়ে গিয়েছে। বেতারই এলাকায় ঘরবাড়ির ক্ষতির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। দাঁতনের নব নির্বাচিত তৃণমূল প্রার্থী বিক্রম প্রধান বলেন, “আমার বিধানসভা এলাকার বেশ কয়েকটি এলাকায় ঘরবাড়ির ক্ষতি হয়েছে। আমি প্রশাসনিক ভাবে জরুরি ভিত্তিতে কিছু ত্রিপলের ব্যবস্থা করতে বলেছি।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন