নাটকের মাধ্যমে সচেতনতা তৈরি বাঁকোলা রেলগেটে। নিজস্ব চিত্র।
চলমান সিঁড়ি চালু হয়ে যাবে ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে— বৃহস্পতিবার দুর্গাপুর স্টেশন পরিদর্শন করে এ কথা জানালেন পূর্ব রেলের জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) আর কে গুপ্ত।
দুর্গাপুর স্টেশনে প্ল্যাটফর্ম বদল করতে হলে ওভারব্রিজের ৪৬টি সিঁড়ি ভাঙতে হয়। ব্যাগপত্র নিয়ে বিপাকে পড়েন যাত্রীরা, বিশেষত প্রবীণ মানুষজন। কষ্ট হয় শিশুদেরও। বছর কয়েক আগে বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রের তৎকালীন সাংসদ সাইদুল হক রেল কর্তৃপক্ষের কাছে স্টেশনে চলমান সিঁড়ি বসানোর আর্জি জানান। ২০১৩ সালের প্রথম দিকে উদ্যোগ হলেও কাজ শুরু হতে বছর গড়িয়ে যায়। শেষমেশ স্টেশনের ১ এবং ৪-৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মে দু’টি চলমান সিঁড়ি বসানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়। যন্ত্রপাতি বসানো হয়ে গিয়েছে। কিন্তু ১ নম্বর প্ল্যাটফর্মের চলমান সিঁড়ি যেখানে বসানো হয়েছে সেখান থেকে বর্তমান ওভারব্রিজের উচ্চতা বেশ কম। ওভারব্রিজের একাংশ ভেঙে নতুন সিঁড়ি তৈরি হচ্ছে।
এ দিন রাজধানী এক্সপ্রেসে চড়ে সন্ধ্যা ৬টা ৪০ নাগাদ দুর্গাপুর আসেন পূর্ব রেলের জিএম। চলমান সিঁড়ির কাজকর্ম খতিয়ে দেখে শতাব্দী এক্সপ্রেস ধরে হাওড়া রওনা দেওয়ার আগে তিনি জানান, প্ল্যাটফর্মে বেআইনি হকার উচ্ছেদি জারি থাকবে।