আগুন লাগলে দুর্গাপুরই ভরসা

এই ব্লকে রয়েছে ৫১টি গ্রাম। রয়েছে হাসপাতাল, ব্যাঙ্ক, ব্লক অফিস-সহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এমন গুরুত্বপূর্ণ দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লকে নেই দমকল কেন্দ্র। আচমকা আগুন ধরলে বেশ খানিকটা দূরের দুর্গাপুর শহরের অগ্নি নির্বাপণ কেন্দ্র বা ইসিএলের দমকলই ভরসা।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৭ নভেম্বর ২০১৬ ০০:৩৪
Share:

এই ব্লকে রয়েছে ৫১টি গ্রাম। রয়েছে হাসপাতাল, ব্যাঙ্ক, ব্লক অফিস-সহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এমন গুরুত্বপূর্ণ দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লকে নেই দমকল কেন্দ্র। আচমকা আগুন ধরলে বেশ খানিকটা দূরের দুর্গাপুর শহরের অগ্নি নির্বাপণ কেন্দ্র বা ইসিএলের দমকলই ভরসা।

Advertisement

এই ব্লকে রয়েছে ৬টি গ্রাম পঞ্চায়েত। ১৯৪৯ সালে লাউদোহায় তৈরি হয় হাসপাতাল, যার উদ্বোধন করে যান বিধানচন্দ্র রায়। এ ছাড়াও রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক, হাইস্কুল, প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, থানা, ব্লক অফিস, ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর এবং কৃষি দফতরের অফিস রয়েছে লাউদোহায়।

বাসিন্দাদের একাংশ জানান, এই ব্লকে কোথাও আগুন লাগলে খবর দিতে হয় দুর্গাপুর শহর বা ইসিএলে। কিন্তু দূরত্বের কারণে দমকলের ইঞ্জিন এলাকায় পৌঁছতে বেশ খানিকটা দেরি হয়ে যায় বলে জানান বাসিন্দারা। এই পরিস্থিতিতে বছরখানেক আগে ব্লক অফিস লাগোয়া অস্থায়ী ছাউনি দেওয়া বহু দোকান আগুন লেগে ভস্মীভূত হয়ে যায়। এ ছাড়াও মাঝেসাঝে এলাকায় ছোটখাটো অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। বাসিন্দাদের অভিযোগ, দমকল কেন্দ্র চেয়ে বারবার প্রশাসনের দারস্থ হয়েও ফল মেলেনি।

Advertisement

যদিও পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি চুমকি মুখোপাধ্যায়ের দাবি, ‘‘ব্লক এলাকায় দমকল কেন্দ্র গড়ার আর্জি জানিয়ে সংশ্লিষ্ট দফতরে চিঠি পাঠানো হয়েছে। সরপিতে বেশ কিছুটা ফাঁকা জমি পড়ে আছে। সেখানেই দমকল কেন্দ্র গড়ার ব্যাপারে প্রাথমিক পরিকল্পনা রয়েছে।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement