নীল-সাদায় সাজছে সভাঘর

মুখ্যমন্ত্রীর শততম প্রশাসনিক সভার বন্দোবস্তো খুঁটিয়ে দেখতে ঘুরে গেলেন রাজ্যের পরিবহণ সচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়। রবিবার বর্ধমানের সংস্কৃতি লোকমঞ্চ ও পুলিশ লাইনের মাঠ দু’টি জায়গায় ঘুরে দেখেন তিনি। পরে ডিএসপি পদমর্যাদার এক আধিকারিকের নেতৃত্বে নিরাপত্তা সংক্রান্ত একটি বৈঠকও হয় সংস্কৃতি লোকমঞ্চে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৩ জুলাই ২০১৫ ০০:৪০
Share:

মুখ্যমন্ত্রীর সভার আগে সংস্কৃতি লোকমঞ্চে টাঙানো হচ্ছে নীল-সাদা ছাউনি। ছবি: উদিত সিংহ।

মুখ্যমন্ত্রীর শততম প্রশাসনিক সভার বন্দোবস্তো খুঁটিয়ে দেখতে ঘুরে গেলেন রাজ্যের পরিবহণ সচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়। রবিবার বর্ধমানের সংস্কৃতি লোকমঞ্চ ও পুলিশ লাইনের মাঠ দু’টি জায়গায় ঘুরে দেখেন তিনি। পরে ডিএসপি পদমর্যাদার এক আধিকারিকের নেতৃত্বে নিরাপত্তা সংক্রান্ত একটি বৈঠকও হয় সংস্কৃতি লোকমঞ্চে।

Advertisement

জেলা পুলিশ সুপার কুণাল অগ্রবাল জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রীর দুটি সভা মিলে হাজার খানের পুলিশ ও নিরাপত্তা রক্ষী থাকবেন। কাছাড়ি রোডের সংস্কৃতি লোকমঞ্চ থেকে জিটি রোড হয়ে পুলিশ লাইনে যাওয়ার প্রায় চার কিলোমিটার পথে ওই কর্মীদের থাকবেন বলেও জানা গিয়েছে। সংস্কৃতি লোকমঞ্চের চারিদিকেও বসবে সিসিটিভি। তবে হলের ভেতরে কোনও সিসিটিভি থাকবে না এবং এক বার ঢুকে গেলে আর বের হওয়া যাবে না বলেও জানা গিয়েছে।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রথমে সংস্কৃতি লোকমঞ্চ থেকে বীরহাটার বাঁকা নদীর উপরের পুরনো সেতু দিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। কিন্তু বিশাল কনভয় সেতুটির উপর দিয়ে গেলে বিপদ হতে পারে ভেবে নতুন সেতু দিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা হয়। সংস্কৃতি লোকমঞ্চে দুপুর ২টোয় সভা থাকলেও এক দিন আগে থেকেই চত্বরটি পুলিশি ঘোরাটোপে মুড়ে ফেলা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এ দিনের বৈঠকে দমকল, বিদ্যুৎ সমস্ত বিভাগের আধিকারিকেরাই হাজির ছিলেন। কীভাবে অ্যাম্বুল্যান্সের ব্যবস্থা থাকবে, শট সার্কিট বা বিদ্যুতের গোলযোগ হলে কীভাবে সামাল দেওয়া হবে তা নিয়েও আলোচনা হয়।

Advertisement

ইতিমধ্যেই নীল-সাদায় সাজতেও শুরু করেছে হলটি। বাইরের গাছপালার টব থেকে থেকে রাস্তার উপরের ছাউনি, সবই সাজছে নীল-সাদায়।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement