প্রতীকী ছবি।
ভোটের লড়াইয়ে জিতলেন। কিন্তু হেরে গেলেন জীবনের লড়াইয়ে। তাই জিতেও শংসাপত্র নেওয়া হল না বিজয়ী চার তৃণমূল প্রার্থী।
রাজ্য নির্বাচন কমিশনের প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, বিনা লড়াইয়ে গ্রাম পঞ্চায়েতে জয়ী হন ১৬,৮১৪ জন প্রার্থী। তালিকায় ছিলেন নদিয়ার কৃষ্ণগঞ্জ ব্লকের জয়ঘাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের ৯ নম্বর আসনের তৃণমূল প্রার্থী বিশ্বজিৎ বিশ্বাস। কয়েক দিন আগেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। দক্ষিণ দিনাজপুরের একটি গ্রাম পঞ্চায়েতের আসনে জয়ী তৃণমূল প্রার্থীও মারা গিয়েছেন। পঞ্চায়েত সমিতির ৩,০৫৯টি আসনে ভোটের আগেই জয় পেয়েছেন প্রার্থীরা। তাঁদের মধ্যেই ছিলেন নদিয়ার করিমপুর-১ পঞ্চায়েত সমিতির ৫ নম্বর আসনে জয়ী তৃণমূলের রঞ্জিত কুমার বিশ্বাস। তিনিও কয়েক দিন আগে মারা যান। জলপাইগুড়ির পঞ্চায়েত সমিতিতে তেমন ভাবেই জয় পান তৃণমূল প্রার্থী। আচমকা মৃত্যু হয়েছে তাঁরও। নিয়মানুসারে, চার আসনেই নয়া বিজ্ঞপ্তি জারির পর ভোটপ্রক্রিয়া শুরু হবে। লড়াইয়ে ছিলেন উত্তর ২৪ পরগনার দেগঙ্গা-২ গ্রাম প়ঞ্চায়েতের ১৩১ নম্বর আসনে সিপিএম প্রার্থী আজমিরা বিবি। সোমবারের সকালে জমির কাটা ধান গুছিয়ে ফেরার পথে বজ্রপাতে মৃত্যু হয় আজমিরার। ওই আসনে ভোট স্থগিত থাকবে। নতুন বিজ্ঞপ্তির পর ভোট হবে।