মহাশ্বেতা দেবীর শোকবার্তায় কে কী জানালেন

৬৭ দিনের যুদ্ধ শেষ। প্রয়াত মহাশ্বেতা দেবী। দীর্ঘ রোগ-ভোগের পর বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টে ১৬ মিনিট নাগাদ দক্ষিণ কলকাতার একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে তাঁর জীবনাবসান হয়। গত ২২ মে থেকে তিনি শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে নার্সিংহোমে ভর্তি ছিলেন। মহাশ্বেতা দেবীর প্রয়াণে শোকস্তব্ধ বিভিন্ন মহল।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ২৮ জুলাই ২০১৬ ২১:৫৬
Share:

৬৭ দিনের যুদ্ধ শেষ। প্রয়াত মহাশ্বেতা দেবী। দীর্ঘ রোগ-ভোগের পর বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টে ১৬ মিনিট নাগাদ দক্ষিণ কলকাতার একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে তাঁর জীবনাবসান হয়। গত ২২ মে থেকে তিনি শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে নার্সিংহোমে ভর্তি ছিলেন। মহাশ্বেতা দেবীর প্রয়াণে শোকস্তব্ধ বিভিন্ন মহল। তাঁর প্রয়াণে শোক প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তি।

Advertisement

আরও পড়ুন:স্মৃতির পাতায় মহাশ্বেতা

Advertisement

নরেন্দ্র মোদী, প্রধানমন্ত্রী

“মহাশ্বেতা দেবী লেখনির ক্ষমতাকে সঠিক ভাবে ফুটিয়ে তুলেছিলেন৷ তিনি ছিলেন সমবেদনা, সমতা এবং বিচারের কণ্ঠস্বর৷ তাঁর মৃত্যুতে শোকাহত৷ তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করি৷”

মমতা বন্দোপাধ্যায়, মুখ্যমন্ত্রী

“দেশ অন্যতম সেরা এক লেখিকাকে হারাল৷ বাংলা হারাল তার মা’কে৷ আর আমি হারালাম একজন খুব কাছের অভিভাবককে৷ মহাশ্বেতা দির আত্মার শান্তি কামনা করি৷”

শাঁওলি মিত্র, নাট্যব্যক্তিত্ব

“পাঠক হিসাবে ওনার ভক্ত৷ পারিবারিক সম্পর্কে উনি আত্মীয় ছিলেন৷ রাজনৈতিক আন্দোলনের সময় সখ্যতা বাড়ে৷ রাজনৈতিক আন্দোলনকে গণআন্দোলনে পরিণত করার শক্তি রাখতেন৷ ওনার মতো সাহসী লড়াকু মহিলার প্রয়াণ ধাক্কা দিল৷ ওনার লেখা আগামী দিনে কাজ করার প্রেরণা জোগাবে৷”

সৃজিত মুখোপাধ্যায়, চিত্র পরিচালক

“হাজার চুরাশির মা চলে গেলেন৷ RIP মহাশ্বেতা দেবী৷”

গোবিন্দ নিহলানি, চিত্র পরিচালক

“ওনার বইয়ের উপর ছবি তৈরি করেছিলাম৷ কাজ নিয়ে খুবই সচেতন ছিলেন৷ অনেক সময় বেশি রাতে ফোন করে কাজের খোঁজ নিতেন৷”

রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত, নাট্যব্যক্তিত্ব

“কাজের মধ্যে বেঁচে ছিলেন৷ ওঁর মতো মানুষ খুব কম দেখেছি৷ ক্ষণজন্মা ছিলেন৷ তাঁর মৃত্যুতে মাতৃরূপা একজন মানুষকে হারালাম৷”

শ্যামল চক্রবর্তী, সিপিএম নেতা

“শ্রমজীবী ও সামাজিক জীবনে নিপীড়িত মানুষের যন্ত্রণার কথা তাঁর সাহিত্যে প্রতিনিয়ত প্রতিফলিত হয়েছে।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন