বালি ব্রিজ পর্যবেক্ষণে দিল্লির বিশেষজ্ঞেরা। বৃহস্পতিবার। —নিজস্ব চিত্র।
বালি ব্রিজে আগাছা দেখে ওই সেতুর দায়িত্বপ্রাপ্ত চিফ ইঞ্জিনিয়ারকে কারণ দর্শানোর নোটিস দিল পূর্ত দফতর।
সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে কেন অবহেলা করা হচ্ছে, পূর্ত দফতরের সাউথ জোনের চিফ ইঞ্জিনিয়ার প্রসূন পরিমল ঘোষকে সাত দিনের মধ্যে তা জানিয়ে জবাব দিতে বলা হয়েছে। দফতরের খবর, দিন কয়েক আগেই তিনি দায়িত্ব নিয়েছেন। মাঝেরহাট সেতু দেখার দায়িত্বও তাঁর ছিল। দফতরের খবর, দিল্লি থেকে এক অভিজ্ঞ সেতু বিশেষজ্ঞকে রাজ্য নিয়োগ করেছে। তিনি বিভিন্ন সেতু পরির্দশন করে তাঁর মতামত সরকারকে জানাচ্ছেন। বিবেকানন্দ সেতুও তিনি পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণ করেন। দফতরের একাংশ জানাচ্ছেন, সেই পরিদর্শনের সময়েই বালি ব্রিজে আগাছা, জঞ্জাল ছাড়াও লোহা বেরিয়ে রয়েছে বলে নজরে আসে। তার পরেই সরকার কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
রাজ্যে প্রায় ১২০০ ছোট-বড় সেতু রয়েছে। মাঝেরহাট সেতু ভেঙে পড়ার পর থেকে সেতুর সুরক্ষা নিয়ে নড়েচড়ে বসেছে সরকার। সে সময় পূর্ত সচিব নির্দেশিকা জারি করে সিনিয়র অফিসারদের শাস্তির কথা জানিয়েছিলেন।