Post Poll Violence: ভোট পরবর্তী খুন, ধর্ষণ ও অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ হাই কোর্টের
ভাঙচুর করা, আগুন লাগানো, মারধর করা, ঘরছাড়া করার মতো ঘটনায় সিট গঠন করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। ছ’সপ্তাহের মধ্যে জমা দিতে হবে রিপোর্ট।
নিজস্ব সংবাদদাতা
ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় রায় হাই কোর্টের গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
মূল ঘটনা
নতুন ডিভিশন বেঞ্চ গঠন করল আদালত
নতুন ডিভিশন বেঞ্চ গঠন করল আদালত। এই বেঞ্চে এই মামলা সংক্রান্ত শুনানি, আবেদন, রিপোর্ট জমা দেওয়া প্রভৃতি পরবর্তী প্রক্রিয়া হবে।
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের রিপোর্টে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ ভিত্তিহীন
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের রিপোর্টে পক্ষপাতিত্বের যে অভিযোগ রাজ্য সরকারের তরফে করা হয়েছিল তা সঠিক নয়। আদালত সমস্ত অভিযোগের তথ্য খতিয়ে দেখেছে।
গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে রাজ্যকে
ভোট পরবর্তী হিংসায় যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তাঁদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে রাজ্য সরকারকে। দুই তৃণমূল নেতা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক ও পার্থ ভৌমিক এই মামলায় যুক্ত হতে চেয়েছিলেন। তাঁদের আবেদন খারিজ করে দেয় আদালত।
অন্য অশান্তির ঘটনায় সিট গঠনের নির্দেশ
ভাঙচুর করা, আগুন লাগানো, মারধর করা, ঘরছাড়া করার মতো অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় সিট গঠন করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। তিন আইপিএস আধিকারিক সুমনবালা সাহু, সৌমেন মিত্র এবং রণবীর কুমারের নেতৃত্বে গঠিত হবে সিট। সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নজরদারিতে কাজ করবে সিট। সেই রিপোর্টও ছ’সপ্তাহের মধ্যে জমা দিতে হবে।
সিবিআই তদন্তের নির্দেশ হাই কোর্টের
ভোট পরবর্তী খুন, ধর্ষণ ও অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল হাই কোর্টের বৃহত্তর বেঞ্চ। ছ’সপ্তাহের মধ্যে জমা দিতে হবে রিপোর্ট।
কমিশনের রিপোর্টে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তোলে রাজ্য
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের রিপোর্টে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তোলে রাজ্য। এই মামলায় অন্তর্বর্তী রায়ে হাই কোর্ট জানায়, রাজ্যের সদিচ্ছার অভাব রয়েছে। যদিও সেই নির্দেশ পুনর্বিবেচনার আর্জি জানায় রাজ্য।
হাই কোর্টের নির্দেশে রিপোর্ট জমা দিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন
হাই কোর্টের নির্দেশে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে রিপোর্ট তৈরি করে তা আদালতে জমা দেয় জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। এই কাজ করতে গিয়ে কমিশনের সদস্যদের উপর হামলারও অভিযোগ ওঠে। এই বিষয়ে শুনানির সময় রাজ্য সরকারকে ভর্ৎসনাও করে হাই কোর্ট।
প্রথম থেকেই পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলেছে বিজেপি
গত ৩ অগস্ট এই মামলার শুনানি শেষ হয়েছিল হাই কোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি রাজেশ বিন্দলের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের ডিভিশন বেঞ্চে। এই মামলায় প্রথম থেকেই পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলেছে বিজেপি। ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে একাধিক পিটিশন জমা পড়েছে হাই কোর্টে।