খন্দ পথে চলা দায় পান্ডুয়ায়

দশকের পর দশক ধরে চলছে খন্দ পথের যন্ত্রণা। কিন্তু পাকা রাস্তার প্রতিশ্রুতি ছাড়া কিছুই মেলেনি।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

পান্ডুয়া শেষ আপডেট: ১৬ ডিসেম্বর ২০১৬ ০১:৪৫
Share:

এই পথ দিয়েই চলে যাতায়াত।ছবি: সুশান্ত সরকার

দশকের পর দশক ধরে চলছে খন্দ পথের যন্ত্রণা। কিন্তু পাকা রাস্তার প্রতিশ্রুতি ছাড়া কিছুই মেলেনি।

Advertisement

হুগলির পান্ডুয়া ব্লকের সিমলাগড়-ভিটাসিন পঞ্চায়েতের অধীনে পাটরা গ্রামের বাবলাতলা থেকে পোটবার চৌমাথা পর্যন্ত রাস্তাটির দৈর্ঘ্য প্রায় আড়াই কিলোমিটার। এই রাস্তাটির উপর নির্ভরশীল আশপাশের প্রায় ১২টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ। এখান দিয়েই যাতায়াত করে স্থানীয় স্কুল, কলেজের পড়ুয়ারা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বৃষ্টি হলে ওই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। রাস্তার পাশে পথবাতি না থাকায় অন্ধকার হলে খন্দ বোঝা যায় না। মাঝেমধ্যেই ঘটে দুর্ঘটনা।

স্থানীয় বাসিন্দা পেশায় শিক্ষক শ্যামলকান্তি শিকদার, সূর্যকান্ত মিত্রদের ক্ষোভ, ‘‘আমরা স্থানীয় পঞ্চায়েত এবং হুগলি জেলা পরিষদকে রাস্তাটির বিষয়ে বহু বার জানিয়েছি। কিন্তু কোনও কাজ হয়নি। সিমলাগড়-ভিটাসিন পঞ্চায়েতের প্রধান কাশীনাথ ঘোষের দাবি, প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই রাস্তা মোরাম করতে গেলে গ্রামবাসীরাই বাধা দিয়েছিলেন। তাঁরা পিচ রাস্তার দাবি করেছিলেন। কিন্তু পিচ রাস্তা তৈরির টাকা এখন পঞ্চায়েতে নেই। তাই ওই রাস্তা তৈরি হয়নি। পান্ডুয়ার বিডিও সমীরণ ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘ওই রাস্তাটির কথা শুনেছি। সেটি পদ্ধতি মেনেই সারাই করা হবে।’’

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন