থিমের ছড়াছড়ি কার্তিক পুজোতেও

সাবেক ছেড়ে বাঁশবেড়িয়ায় বেশিরভাগ পুজোই হচ্ছে থিমের। সেই থিমের ছোঁয়া এসে পড়েছে কার্তিক পুজোতেও। এ বার কারও থিম হাইকোর্ট, কারও ফুলে ফুলে পতঙ্গের দেশে— আরও কত কী। এ বার মিলনপল্লি সর্বজ্জনীন নটরাজ পুজা কমিটি কার্তিক পুজো ৫৭ বছরে পড়ল।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৩ নভেম্বর ২০১৬ ০০:০০
Share:

সাবেক ছেড়ে বাঁশবেড়িয়ায় বেশিরভাগ পুজোই হচ্ছে থিমের। সেই থিমের ছোঁয়া এসে পড়েছে কার্তিক পুজোতেও। এ বার কারও থিম হাইকোর্ট, কারও ফুলে ফুলে পতঙ্গের দেশে— আরও কত কী।

Advertisement

এ বার মিলনপল্লি সর্বজ্জনীন নটরাজ পুজা কমিটি কার্তিক পুজো ৫৭ বছরে পড়ল। কমিটির সভাপতি সত্যরঞ্জন শীল জানান, এ বছর তাঁদের থিম বাংলার মুখ। একই সঙ্গে কৃষিকাজ, মৎসজীবী, চা বাগান, কলকারখানার সাফল্যের দিকও তুলে ধরা হচ্ছে। পাশাপাশি এক বিশাল আকৃতির শিবলিঙ্গ তৈরি করা হচ্ছে। আলো নৈহাটির ও ঠাকুর কৃষ্ণনগরের।

সাড়ে তিনশো বছর ধরে চলছে বাঁশবেড়িয়ার কার্তিক পুজো। এই পুজোর পাশাপাশি অন্য দেবদেবীও পূজিত হন। কোথাও নটরাজ, রাধাকৃষ্ণ, শিব, দুর্গা, হনুমান, লক্ষ্মীনারায়ণ, জ্যাংরা, রাজা কার্তিকেরও দেখা মেলে এই কার্তিকের শহর বাঁশবেড়িয়ায়। পাড়ায় পাড়ায় চলছে তারই প্রস্তুতি। উল্লেখ্যযোগ্য কার্তিক পুজো কমিটিগুলি হল – রামকৃষ্ণ সঙ্ঘ, কিশোর বাহিনী, অনির্বাণ ক্লাব, বলাকা সঙ্ঘ, রেনেসাঁ ক্লাব, মহাদেব পুজো কমিটি, সর্বজনীন সরানন পুজো কমিটি, জুনিয়ার বালক সঙ্ঘ, কিশোর সঙ্ঘ, বাঁশবেড়িয়া মিলনি। সাহাগঞ্জ-বাঁশবেড়িয়া কেন্দ্রীয় কার্তিক পুজো কমিটির সভাপতি অরিজিতা শীল বলেন, ‘‘মোট ১৫২টি অনুমোদিত পুজো হচ্ছে। এখানে কোনও কমিটি জোর করে চাঁদা তুলতে পারবে না। ডিজে বক্স বাজানোও চলবে না। কোনও কমিটি তা না মানলে আইনত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement