Thalassemia

সুস্থ সন্তান থ্যালাসেমিয়ার বাহক দম্পতির

স্বামী-স্ত্রী দু’জনেই বাহক হলে থ্যালাসেমিয়া পজ়িটিভ শিশুর জন্ম দেওয়ার ঝুঁকি ২৫ শতাংশ। এমন দম্পতিদের আশা জাগাচ্ছে আইভিএফ এবং পিজিটিএম (প্রি-ইমপ্লিমেন্টেশন জেনেটিক টেস্টিং ফর মনোজেনিক/সিঙ্গল জিন ডিজ়অর্ডার)।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ০৯ মে ২০২৪ ০৮:৩১
Share:

—প্রতীকী চিত্র।

সুস্থ সন্তানের জন্ম দেওয়া বড় বাধা থ্যালাসেমিয়ার বাহক দম্পতির ক্ষেত্রে। স্বামী-স্ত্রী দু’জনেই বাহক হলে থ্যালাসেমিয়া পজ়িটিভ শিশুর জন্ম দেওয়ার ঝুঁকি ২৫ শতাংশ। এমন দম্পতিদের আশা জাগাচ্ছে আইভিএফ এবং পিজিটিএম (প্রি-ইমপ্লিমেন্টেশন জেনেটিক টেস্টিং ফর মনোজেনিক/সিঙ্গল জিন ডিজ়অর্ডার)। সম্প্রতি এমনই পদ্ধতিতে সুস্থ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন থ্যালাসেমিয়ার বাহক এক দম্পতি। তাঁদের চিকিৎসক, ফার্টিলিটি কনসালট্যান্ট ও ল্যাপারোস্কোপিক সার্জন রাজীব আগারওয়াল জানান, এর আগেও একাধিক বার এই পদ্ধতি সফল ভাবে প্রয়োগ হয়েছে। জেনেটিক সায়েন্টিস্ট দীপাঞ্জনা দত্ত জানাচ্ছেন, এই পদ্ধতিতে দম্পতির একটি করে শুক্রাণু ও ডিম্বাণু দিয়ে ভ্রূণ তৈরি
করে তা পরীক্ষাগারে আট দিন পর্যন্ত রাখা যায়। পাঁচ দিনের ভ্রূণে ৩২টি কোষ গঠন হয়। তখনই ভ্রূণের দু’-তিনটি কোষ নিয়ে বায়োপ্সি করে দেখা হয়। যদি ভ্রূণে সমস্যা না থাকে, তা হলেই সেটি মায়ের গর্ভে প্রতিস্থাপন করা হয়। তবে এ কাজে বিশেষ দক্ষতা লাগে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন