এ বার বিসর্জনের জন্য গঙ্গার ঘাটে এসে লাইন দিতে হবে পুজো কমিটিকে। ভাসানের সময় গঙ্গার ঘাটে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ও দুর্ঘটনা রুখতে এই ব্যবস্থা। বৃহস্পতিবার সকালে খড়দহ, পানিহাটি-সহ বেশ কয়েকটি পুর এলাকার গঙ্গার ঘাট ঘুরে দেখেন ব্যারাকপুরের পুলিশ কমিশনার তন্ময় রায়চৌধুরী-সহ অন্যান্য পুলিশ কর্তারা। খড়দহ পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান সুকণ্ঠ বণিক পুলিশ কমিশনারকে জানান, রাস্তা, গঙ্গার ঘাটে প্রয়োজনীয় মেরামতি করা হয়েছে। পানিহাটি পুরসভার চেয়ারম্যান পারিষদ (পূর্ত) সোমনাথ দাসকে নিয়ে সেখানকার মহোৎসবতলা ঘাটও ঘুরে দেখেন তন্ময়বাবু।
পরে পুলিশ কমিশনার জানান, ব্যারাকপুর কমিশনারেট এলাকার ৩০টি বড় ও কয়েকটি ছোট ঘাটে বিসর্জন হয়। প্রতিটি ঘাটেই প্রতিমা নিয়ে লাইনে দাঁড়াতে হবে পুজো কমিটিগুলিকে। একটি করে কমিটি ঘাটে গিয়ে বিসর্জন দিয়ে অন্য রাস্তা দিয়ে বেরোনোর পরেই আর একটি প্রতিমা ঢোকার সুযোগ পাবে। তন্ময়বাবু বলেন, ‘‘সিভিক ভলান্টিয়ার-সহ ৫০০০ পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হচ্ছে। থাকবে সিসিটিভি, স্ট্রেচারও।’’ কিছু পুজো মণ্ডপও ঘুরে দেখেন পুলিশ কমিশনার।