ভুয়ো ফোনে বোমাতঙ্ক

সকাল সাড়ে দশটা। স্কুলের বন্ধ গেটের সামনে ভিড় অভিভাবকদের। কারও কানে ফোন। কেউ উদ্বেগের সঙ্গে স্কুল কর্তৃপক্ষের খোঁজ করছেন। সবার জিজ্ঞাসা একটাই, তাঁদের ছেলেমেয়েরা কোথায়। শুক্রবার বোমাতঙ্কের জেরে এমনই ছবি দেখা গেল দমদমের কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে। কিছুক্ষণের মধ্যেই পৌঁছয় বম্ব স্কোয়াড। সাড়ে দশটা থেকে বিকেল সাড়ে তিনটে পর্যন্ত প্রত্যেক ছাত্রের ব্যাগে তল্লাশি চালানো হয়। কিন্তু কিছু মেলেনি।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৮ অগস্ট ২০১৫ ০০:৪৬
Share:

সকাল সাড়ে দশটা। স্কুলের বন্ধ গেটের সামনে ভিড় অভিভাবকদের। কারও কানে ফোন। কেউ উদ্বেগের সঙ্গে স্কুল কর্তৃপক্ষের খোঁজ করছেন। সবার জিজ্ঞাসা একটাই, তাঁদের ছেলেমেয়েরা কোথায়। শুক্রবার বোমাতঙ্কের জেরে এমনই ছবি দেখা গেল দমদমের কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে। কিছুক্ষণের মধ্যেই পৌঁছয় বম্ব স্কোয়াড। সাড়ে দশটা থেকে বিকেল সাড়ে তিনটে পর্যন্ত প্রত্যেক ছাত্রের ব্যাগে তল্লাশি চালানো হয়। কিন্তু কিছু মেলেনি।

Advertisement

কী ভাবে ছড়াল বোমাতঙ্ক? পুলিশ জানায়, এ দিন সকাল সাড়ে ন’টা নাগাদ স্কুলের অধ্যক্ষা সুজাতা ভট্টাচার্যের মোবাইলে একটি ফোন আসে। তাতে দাবি করা হয়, এক জন ছাত্রের ব্যাগে বোমা রয়েছে। তাড়াতাড়ি যেন স্কুল খালি করে দেওয়া হয়। এই খবরে শোরগোল পড়ে যায় শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মধ্যে। তবে ছাত্রছাত্রীরা যাতে আতঙ্কিত হয়ে বেরোনোর জন্য হুড়োহুড়ি না করে, সে জন্য প্রথমে তাদের কিছু জানানো হয়নি।

স্কুল সূত্রের খবর, কিছুক্ষণের মধ্যেই স্কুল চত্বরের বাইরে স্কুলের কমিউনিটি হল এবং একটি মাঠে বার করিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় পড়ুয়াদের। স্কুলও ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়। পরে অবশ্য বোমা থাকার খবর শুনে কয়েক জন ছাত্রছাত্রী ভয় পেয়ে যায়। ব্যারাকপুর কমিশনারেটের কমিশনার নীরজকুমার সিংহ বলেন, ‘‘স্কুলের আশপাশেই একটি এসটিডি বুথ থেকে ফোনটি এসেছিল বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে।’’

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন