টুকরো খবর

আগুনে পুড়ে গেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মের ১৪টি দোকান। বুধবার শিয়ালদহ ডিভিশনের বনগাঁ শাখার দুর্গানগর স্টেশনের ঘটনা। এর জেরে প্রায় ঘণ্টাখানেক বন্ধ থাকে ট্রেন চলাচল। দমকল সূত্রে খবর, দুপুরে দুর্গানগর স্টেশনের ২ নম্বর প্ল্যাটফর্মের একটি দোকানে আগুন লাগে। ক্রমশ তা ছড়িয়ে পড়ে অন্য দোকানগুলিতে।

Advertisement
শেষ আপডেট: ২৩ অক্টোবর ২০১৪ ০০:০১
Share:

প্ল্যাটফর্মের দোকানে আগুন

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

আগুনে পুড়ে গেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মের ১৪টি দোকান। বুধবার শিয়ালদহ ডিভিশনের বনগাঁ শাখার দুর্গানগর স্টেশনের ঘটনা। এর জেরে প্রায় ঘণ্টাখানেক বন্ধ থাকে ট্রেন চলাচল। দমকল সূত্রে খবর, দুপুরে দুর্গানগর স্টেশনের ২ নম্বর প্ল্যাটফর্মের একটি দোকানে আগুন লাগে। ক্রমশ তা ছড়িয়ে পড়ে অন্য দোকানগুলিতে। প্রথমে স্থানীয়েরা আগুন নেভানোর চেষ্টা করলেও পরে দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিন এসে ঘণ্টা দেড়েকের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে আগুন লাগার কারণ এখনও জানা যায়নি। এ দিনই দুপুরে আগুন লাগে বালির মাইতিপাড়া এলাকার ৬ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশে বেআইনি ভাবে রাখা প্লাস্টিকজাত দ্রব্যের স্তূপে। পুলিশ জানায়, এর পরে তা ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের ঝোপঝাড়েও। দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিন সাড়ে চার ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন আয়ত্তে আনে। দু’টি ঘটনাতেই অবশ্য কেউ আহত হননি।

Advertisement

চালকের হাতে ‘প্রহৃত’ সার্জেন্ট

ফের যান নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে চালকের হাতে প্রহৃত হলেন এক ট্রাফিক সার্জেন্ট। আহত হলেন এক ট্রাফিক কনস্টেবলও। বুধবার কলুটোলা-চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ মোড়ের ঘটনা। পুলিশ জানায়, দুপুরে ওই মোড়ে অন্যান্য পুলিশকর্মীদের সঙ্গে যান নিয়ন্ত্রণ করছিলেন ট্রাফিক সার্জেন্ট অমিতকুমার সাউ ও ট্রাফিক কনস্টেবল কিঙ্কর ভট্টাচার্য। অভিযোগ, তখন একটি গাড়ি সিগন্যাল অগ্রাহ্য করে অন্য রাস্তায় যাওয়ার চেষ্টা করে। ওই গাড়িটি অন্য একটি গাড়িকে ধাক্কাও মারে। ট্রাফিক সার্জেন্ট অমিতবাবু গাড়িটিকে আটকাতে গেলে গাড়ির চালক তাঁকে গাড়ির মধ্যে থেকেই মারধর করে। এর পরে ট্রাফিক কনস্টেবলের পায়ের ওপর দিয়ে গাড়ি চালিয়ে দেয়। পুলিশ জানায়, আরশাদ রহমান নামে একবালপুরের বাসিন্দা ওই গাড়িচালককে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে গাড়িটিও।

ফের ধস

ফের ধস নামল কলকাতার রাস্তায়। এ বার উল্টোডাঙায়। পুলিশ ও পুরসভা সূত্রে খবর, বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা নাগাদ প্রায় দশ ফুট লম্বা ও তিন ফুট চওড়া রাস্তা বসে যায় উল্টোডাঙা ফুটব্রিজের কাছে। পুরসভার ইঞ্জিনিয়াররা জানান, গাড়ির চাপে ট্রাম লাইনের কাছে মাটি আলগা হয়ে ধস নেমেছে। ঘটনাস্থলে আসেন এলাকার বিধায়ক সাধন পাণ্ডে। আসেন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়ও।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন