গবেষণায় যাদবপুরের নয়া পালক

কলরব-কোলাহল থেকে শুরু করে নানান বিতর্ক-আন্দোলনের সূত্রে সব সময়েই কমবেশি শিরোনামে আছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। তারই মধ্যে কাজের কাজেও তারা যে পিছিয়ে নেই, সেই প্রমাণ মিলেছে কেন্দ্রীয় সরকারের একটি সাম্প্রতিক রিপোর্টে। ওই রিপোর্ট বলছে, গবেষণায় উৎকর্ষের বিচারে পূর্বাঞ্চল ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে শীর্ষ স্থান অধিকার করেছে যাদবপুর।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০১ মার্চ ২০১৬ ০৩:৫১
Share:

কলরব-কোলাহল থেকে শুরু করে নানান বিতর্ক-আন্দোলনের সূত্রে সব সময়েই কমবেশি শিরোনামে আছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। তারই মধ্যে কাজের কাজেও তারা যে পিছিয়ে নেই, সেই প্রমাণ মিলেছে কেন্দ্রীয় সরকারের একটি সাম্প্রতিক রিপোর্টে। ওই রিপোর্ট বলছে, গবেষণায় উৎকর্ষের বিচারে পূর্বাঞ্চল ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে শীর্ষ স্থান অধিকার করেছে যাদবপুর।

Advertisement

ওই বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রের খবর, গবেষণা নিয়ে সমীক্ষা চালিয়েছিল কেন্দ্রের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ। তাদের ‘ইন্টারন্যাশনাল কমপ্যারেটিভ পারফরম্যান্স অব ইন্ডিয়াজ রিসার্চ বেস ২০০৯-২০১৪’ সমীক্ষা অনুযায়ী দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয় ও সায়েন্স ইনস্টিটিউটের মধ্যে অষ্টম স্থানে রয়েছে যাদবপুর। আর পূর্ব ও উত্তর-পূর্বে তারাই সেরা। সোমবারেই রিপোর্টটি বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে পৌঁছয়। কেন্দ্রের তৈরি উৎকর্ষ তালিকায় ১৮ নম্বরে আছে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়।

যাদবপুরের রেজিস্ট্রার প্রদীপ ঘোষ জানান, সমীক্ষায় ২০১৪ পর্যন্ত গবেষণাপত্র প্রকাশ থেকে শুরু করে এই সংক্রান্ত সমস্ত বিষয়ে উৎকর্ষ যাচাই করা হয়েছে। উপাচার্য সুরঞ্জন দাসের বক্তব্য, যে-বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তমনে পঠনপাঠন ও গবেষণা হয়, সেখানেই উৎকর্ষ সম্ভব। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এটা প্রমাণ করে দিল। ‘‘এই ঐতিহ্য ধরে রাখতে হবে। এর জন্য নাগরিক সমাজ ও বিশ্ববিদ্যালয় সমাজের পাশাপাশি সরকারেরও সাহায্য প্রয়োজন,’’ বলেন উপাচার্য।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement