ডিপ ফ্রিজে জমানো মুরগির ছাঁট

আশ্বস্ত নন বিধাননগর পুর নিগমের মেয়র পারিষদ (স্বাস্থ্য) প্রণয় রায়ও।

Advertisement
শেষ আপডেট: ০৯ মে ২০১৮ ০২:৩২
Share:

মুরগির মাংসের ছাঁটও ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষিত! কারণ জিজ্ঞাসা করলে হোটেলকর্মীর জবাব, ‘‘ওটা আমাদের খাওয়ার জন্য!’’ স্বাস্থ্য ভবনের নির্দেশিকা পেয়ে মাংসের নমুনা সংগ্রহে মাঠে নেমে এমনই বক্তব্য শুনলেন দমদম পুরসভার কর্তারা। একই দিনে নমুনা সংগ্রহের কাজে নেমে চিনার পার্কে নামী রেস্তরাঁর অন্দর ঘুরে পুরোপুরি আশ্বস্ত নন বিধাননগর পুর নিগমের মেয়র পারিষদ (স্বাস্থ্য) প্রণয় রায়ও।

Advertisement

পুর এলাকায় অস্বাস্থ্যকর মাংস বিক্রির মোকাবিলায় কী করণীয়? জেলা স্বাস্থ্য দফতরের কাছে জানতে চেয়েছিল একাধিক পুরসভা। যার প্রেক্ষিতে বিভিন্ন পুরসভাকে ই-মেলে বার্তা পাঠিয়ে নমুনা সংগ্রহের কথা বলেছিল স্বাস্থ্য ভবন।

স্বাস্থ্য দফতর এ ধরনের মাংসের নমুনাকে দু’ভাগে ভাগ করছে। একটি নমুনা পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে পচা মাংস ফর্মালিনে ডুবিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে কি না। দ্বিতীয় নমুনা থেকে যাচাই করা হচ্ছে পাঁঠা বা মুরগি বলে অন্য কোনও প্রাণীর মাংস চালানো হচ্ছে কি না। এর পরে সরকারি পরীক্ষাগারে সেই সকল নমুনা পাঠানোর কথা বলা হয়েছে স্বাস্থ্য ভবনের পাঠানো বার্তায়।

Advertisement

চিনার পার্কের রেস্তরাঁয় অভিযান শেষে মেয়র পারিষদ প্রণয়বাবু বলেন, ‘‘সরকারি পরীক্ষাগারের রিপোর্ট আসার পরেই বলতে পারব, আদৌ ওই রেস্তরাঁর খাবার নিরাপদ কি না।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন