শহরে দু’টি অপমৃত্যু
সেপটিক ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে গিয়ে মৃত্যু হল এক যুবকের। বুধবার ঘটনাটি ঘটেছে ঠাকুরপুকুর থানা এলাকায়। মৃতের নাম প্রসেনজিত্ সরকার। পুলিশ জানায়, স্থানীয় বৈদ্যপাড়া চেকপোস্ট সংলগ্ন একটি সেপটিক ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে নামেন ওই যুবক ও তাঁর বাবা। খানিক পরে তাঁর বাবা দেখেন, ছেলে উঠছে না। এর পর তিনি থানায় খবর দেন। পুলিশ ও দমকল গিয়ে প্রসেনজিত্কে উদ্ধার করে বিদ্যাসাগর হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। এ দিনই নারকেলডাঙা থানা এলাকার মহেশ বারিক লেনে এক বৃদ্ধের ঝুলন্ত দেহ উদ্দার হয়। মৃতের নাম জ্যোতিষ চক্রবর্তী। পুলিশ জানায়, বুধবার সকালে জ্যোতিষবাবুকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান বাড়ির লোকজন। পুলিশ দেহ উদ্ধার করে এনআরএস-এ নিয়ে যায়। সেখানেই তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
দুর্ঘটনায় জখম
গাড়ি উল্টে গিয়ে জখম হলেন ১২ জন। বৃহস্পতিবার ভোরে, বাইপাসে টেগোর পার্কের কাছে। পুলিশ সূত্রে খবর, একটি বেসরকারি অফিসের ওই গাড়িটিতে চালক-সহ ১৩জন ছিলেন। যার মধ্যে ৫ জন পুরুষ এবং ৭ জন মহিলা যাত্রী। এ দিন গাড়িটি আচমকা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। যাত্রীদের চিত্কারে আশপাশের লোকজন এসে তাঁদের উদ্ধার করেন। পরে চালক এবং আহত আরও ১১ জনকে বাইপাসের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে দু’জনকে এম আর বাঙুরে স্থানান্তরিত করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গ্রেফতার ৩
দুই নাবালিকাকে জোর করে যৌন ব্যবসায় নামানোর অভিযোগে তিন জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। বৃহস্পতিবার নেতাজিনগর থানা এলাকা থেকে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ ওই তিন জনকে ধরে। পুলিশ জানায়, ধৃতদের নাম সব্যসাচী ঘোষ, পূজা ঘোষ এবং অর্পিতা ভুঁইয়া। অভিযোগ, তারা ওই নাবালিকাদের একটি ফ্ল্যাটে আটকে রেখে দেহ ব্যবসায় নামিয়েছিল।
এই উদাসী হাওয়ার পথে পথে...
কুসুমাস্তীর্ণ। দক্ষিণ কলকাতায়। ছবি: দেশকল্যাণ চৌধুরী।
মুখোমুখি শৈশব। বৃহস্পতিবার, নিউ মার্কেটে। ছবি: স্বাতী চক্রবর্তী।